“সাংস্কৃতিক চর্চা ও বিকাশ ছাড়া জাতিয় প্রতিষ্ঠা অসম্ভব” —কবি মুসা আল হাফিজ মানুষের অন্যতম পরিচয়- সাংস্কৃতিক পরিচয়। চিন্তার উৎকর্ষ সাধন, ও জাতীয় প্রতিষ্ঠার জন্য বুদ্ধিভিত্তিক বিকাশ ও সাংস্কৃতিক চর্চা আবশ্যক। সমাজ সৃষ্টি হয় নানাবিধ মানুষের সম্মিলনে। সৃষ্টি হয় বহুধা বিভক্ত জাতি-বুদ্ধির ঐক্য ও সমন্নয়। কিন্তু অযাচিতভাবেই বিচ্ছিন্ন রয়ে যায় সাংস্কৃতিক ...
বিস্তারিতআল্লামা শফীর সাক্ষাৎ চান ফরীদ উদ্দীন মাসঊদ
কওমি সনদের স্বীকৃতি বিষয়ে মুখোমুখি অবস্থানে আছেন, বাংলাদেশ কওমি মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড। -বেফাকের সভাপতি আল্লামা শাহ আহমদ শফী এবং শোলাকিয়ার গ্রান্ড ইমাম মাওলানা ফরীদ উদ্দীন মাসউদ। পুরো কওমি আলেম শিক্ষার্থীরা অস্থিরতায় আছেন বিষয়টি নিয়ে। একটি কার্যকর বৈঠকই পারে চলমান এই সংকটের সমাধান করতে। সমাধানের সৎ ইচ্ছা এবং ইতবাচক মানসিকতা নিয়ে ...
বিস্তারিতবেফাক ভাঙতে সময় লাগবে না!
যেসব আলেম নামধারী-গান্ধাবাদী এজেন্ট সরল-সহজ ছাত্র-শিক্ষককে বোকা বানিয়ে বেফাক ভোগ দখল করছে—তাদের দ্রুত চিহ্নিত বহিষ্কার করতে হবে। কওমী মাদরাসা সুরক্ষা আন্দোলনের নেতা মুফতি আবদুর রহমান রবিবার (২৩ অক্টোবর) ঢাকা ও পার্শবর্তী এলাকার বিভিন্ন মাদরাসার প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠকে এ কথা বলেন। তিনি বলেন, যারা দেওবন্দের জিগির তুলে মুখে ফেনা আনে, অথচ তারাই দেওবন্দের প্রতিষ্ঠাতার নাতি ...
বিস্তারিতবাংলাদেশের কওমি মাদরাসাগুলো দারুল উলূম দেওবন্দের মূলনীতি কতটুকু অনুসরণ করে? এবং স্বীকৃতি প্রসঙ্গ
মহিউদ্দীন কাসেমী: স্বীকৃতি নিয়ে আলোচনা এখন তুঙ্গে। অনেকে প্রবন্ধ নিবন্ধ লিখছেন। মোটামুটি সবগুলোই পড়েছি। যৌক্তিক পরামর্শ এসেছে। মুরুব্বিরাও বিষয়গুলো চিন্তাভাবনা করছেন। একটা চূড়ান্ত ফলাফল আসবে ইনশাল্লাহ। এ প্রসঙ্গে দেওবন্দের মূলনীতির কথা আলোচিত হচ্ছে। দেওবন্দ আমাদের চেতনা। আমরা তাদের অনুসারী। আসলেই কি আমরা দেওবন্দের অনুসরণ করি? দারুল উলুম দেওবন্দ কেবল একটি ...
বিস্তারিতগহরপুরের ছায়ায়…
শরীফ মুহাম্মদ :: তিনি চলে গেছেন, প্রায় এগারো বছর হয়েছে। সিলেট-বালাগঞ্জের এক ছায়াশীতল জনপদ গহরপুরের ছায়ায় তিনি শুয়ে আছেন। বাংলাদেশের আলেম সমাজের অন্যতম এক রাহবার। জীবনের শেষভাগে প্রায় দশ বছর ছিলেন কওমি মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড বেফাকের সভাপতি। তিনি আল্লামা হাফেজ নূরউদ্দীন আহমদ গহরপুরী (রহ.)। দেশজুড়ে বিস্তৃত ছোট-বড় প্রায় দশ হাজার ...
বিস্তারিতযে ৭টি কারণে কওমি মাদরাসা সংস্কার স্বীকৃতি থমকে আছে
কমাশিসার অনুসন্ধানী রিপোর্ট: গদি কুরসি আনানিয়াতের দাফন হলে নিমিষেই সমাধান। কিন্তু তা কি সম্ভব? সকালে এক কথা বিকালে আরেক পরের দিন ভিন্ন! এভাবে কি চলে? কওমি মাদারাসা সনদের স্বীকৃতি কি আপনারা ভাবছেন যে সরকারের খুব দ্বায় আছে? চোখ কান খোলা থাকলে ভাল করে অনুধাবন করুন……… ক- বিদাতী মাজার পুঁজারি ভন্ডরা ...
বিস্তারিতবেফাককে অচিরেই মূলধারায় ফিরিয়ে আনার দৃঢ়সংকল্প আল্লামা আনোয়ার শাহ’র
বাংলাদেশের সর্বস্তরের কওমী আলেম-ওলামা ও শিক্ষার্থীদের প্রিয় সংস্থা বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া। এই বেফাক আজ মুষ্ঠিমেয় লোকের ভুল কর্মপন্থার ফলে ধ্বংসের পথে। সর্বজনমান্য বেফাক সভাপতি আল্লামা আহমদ শফীর ইমেজও এসব লোকের ভুল কর্মতৎপরতায় মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। খুব দ্রুত এমনকি এক-দুই মাসের মধ্যে শূরা ও আমেলা ডেকে বেফাককে মূলধারায় ফিরিয়ে আনা অপরিহার্য ...
বিস্তারিতজামেয়া রহমানিয়া : দেশের শ্রেষ্ঠতম ইসলামি বিদ্যাপীঠ
রাজধানী ঢাকার ব্যস্ততম এলাকা মোহাম্মাদপুরের ঐতিহাসিক সাত মসজিদকে বুকে জড়িয়ে বিশাল দেহ-বল্লারী নিয়ে দণ্ডয়মান ঐতিহ্যবাহী জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া। মুজাহিদে মিল্লাত হযরত শামসুল হক ফরিদপুরী রহ. এর হাতেগড়া স্বর্ণমানব শায়খুল হাদীস আল্লামা আজিজুল হক দা. বা. এক ঝাঁক সাহসী সৈনিক নিয়ে শত বাঁধার প্রাচীর পেরিয়ে নিবেদিত প্রাণ কিছু সহযোগীর ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় ...
বিস্তারিতসাবধান: ঈমান নিয়ে রাজনীতি আগুন নিয়ে খেলা থেকেও মারাত্মক
সৈয়দ মবনু: মরা ময়ূরী একটি কাব্যনাটক। এই নাটকের সংলাপটি পড়ে দেখুন, এতে নাস্তিকতা আছে কি না? সকল মুসলমানের জন্য জরুরী হলো মরা ময়ূরী পড়ে বিষয়টি বুঝা। চিন্তা করুন এখানে কি নাস্তিক হওয়ার মতো একটা শব্দ আছে? অথচ একদল মুনাফিক চরিত্রের লোক কবিতাটিকে পরিবর্তন করে মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টির চেষ্টা করছে। ...
বিস্তারিতবেফাক লিয়াজোঁকমিটিকেও প্রত্যাখ্যান করা হলো এবার
কমাশিসা নিউজ : বেফাকের বর্তমান উপ কমিটিকেও প্রত্যাখান করেছেন কওমি মাদরাসা কল্যাণ পরিষদের চেয়ারম্যান মুফতি আবরার আল -হুসাইনি ৷ তিনি আজ এক বিবৃতিতে বলেন যে, যারা হাটহাজীর হুজুরকে লিয়াজুকমিটিতে রাখেনি তাদের উদ্দেশ্য খারাপ। আহমদ শফি হুজুরের নাম না থাকায় উপকমিটি কে প্রত্যাখান করে তিনি বলেন- তাদের উদ্যেশ্যে বলছি বেফাক যে ...
বিস্তারিতশ্রীমঙ্গলে ১৯ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ইসলাম ধর্ম পড়াচ্ছেন হিন্দু শিক্ষকরা
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে শিক্ষক সংকটে ১৯টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ইসলাম ধর্ম পড়াচ্ছেন হিন্দু শিক্ষকরা। এসব বিদ্যালয়ে মুসলিম শিক্ষক না থাকায় হিন্দু শিক্ষকদের দিয়েই ইসলাম শিক্ষার ক্লাস নেয়া হচ্ছে। জানা গেছে, এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে উপজেলা শিক্ষা অফিসে ধর্মীয় শিক্ষক চেয়ে আবেদন করেও কোনো ফল পাওয়া যাচ্ছে না। এ কারণে এসব ...
বিস্তারিতপ্রসংগ কওমি মাদরাসা শিক্ষাবছর : বিশ্বথেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে থাকা বুদ্ধিমানের কাজ নয়
কমাশিসা বিশেষ প্রতিবেদন: গোটা বিশ্বের সবকটি দেশের শিক্ষাবছর জানুয়ারি-ডিসেম্বর। বিজ্ঞ উলামায়ে কেরাম ও মুফতিয়ানে এজামের মতামত অনুযায়ী তাতে কুরআন সুন্নাহর আলোকে কোন বাধা আছে বলে মনে করেন না। বরং বন্যা কবলিত ঝড় বাদলের দেশগুলোতে ডিসেম্বর-জানুয়ারি হওয়া খুব জরুরী। ভারত উপমহাদেশের ইতিহাসের একটু পিছনে গেলে আমরা জানি যে, চান্দ্রমাস অনুযায়ী খাজনা ...
বিস্তারিতজামিয়াতুল আস’আদ আল ইসলামিয়া : দীনি শিক্ষায় নবদিগন্ত
জামিয়া পরিচিতি জামিয়াতুল আসআদ আল ইসলামিয়া আকাবির ও আসলাফের চিন্তার আলোকে ইসলামী ফিক্বহের গবেষণামূলক নতুন ধারার উচ্চতর একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। আল্লাহ তাআলার সাহায্য ও নুসরতের উপর পূর্ণ আস্থা ও তাওয়াক্কুল করে বে-সরু সামান গত অক্টোবর ’০৯ ইং মোতাবেক আরবী শাওয়াল ১৪৩০ হিজরীতে ভাড়া বাড়িতে প্রতিষ্ঠিত একটি আদর্শ দ্বীনী প্রতিষ্ঠান। রাজধানী ...
বিস্তারিতচ্যারিটির টাকায় প্রতিষ্ঠিত বেয়ানিবাজার কেন্সার হাসপাতাল এখন কসাইখানা!
কমাশিসা নিউজ ডেস্ক: সুফিয়ান আহমদ,বিয়ানীবাজার প্রতিনিধিঃ বিনামূল্যে চিকিৎসার আশা দেখানো, প্রবাসীদের টাকায় প্রতিষ্ঠিত বিয়ানীবাজার ক্যান্সার ও জেনারেল হাসপাতাল এখন পরিণত হয়েছে ব্যবসায়ীক প্রতিষ্টানে । উপজেলার অন্যান্য প্রাইভেট ক্লিনিকের মত এখানেও টাকার বিনিময়ে দেখা হচ্ছে রোগী। অথচ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ প্রতি বছর যুক্তরাজ্যে ফান্ড রাইজিং ও চ্যারেটির মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা আদায় ...
বিস্তারিতজামিয়া ইসলামিয়া ওবাইদিয়া নানুপুর : একটি বিশ্বজনীন কওমি মাদরাসা
সকল প্রশংসা সর্বশক্তিমান আল্লাহ তা’লার প্রতি। সকল নবীগণের সর্দার হযরত মুহাম্মদ (সঃ) তাঁর পরিবারবর্গ এবং তাঁর প্রিয় ছাহাবীগণের উপর শান্তি বর্ষিত হোক্ । ইহা প্রসিদ্ধ আছে যে, জনসংখ্যার ভিত্তিতে ইন্দোনিশিয়ার পর দক্ষিন এশিয়ায় বাংলাদেশ বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম দেশ। এদেশে বসবাসরত পনের কোটি লোকের মধ্যে ৯০% মুসলমান। কিন্তু দূর্ভাগ্যে যে, ...
বিস্তারিতচামড়ার যিল্লতি ইজ্জতের হোক
খতিব তাজুল ইসলাম: চারিদিকে হায় হায় মাতম! গেল গেল রব! পণ্ডশ্রমের কাহিনী। এবারের চামড়ার ধস গোটা কওমি জগতকে নাড়িয়ে দিয়েছে। কিন্তু অসহায়ত্বের মতো ফেলফেলিয়ে চেয়ে চেয়ে দেখা ছাড়া যেন কারো করার কিছুই নেই।কোন আওয়াজ-সাউন্ড-শব্দ কিছুই ছিলো না। কেবল ছিলো আফসোস, হতাশা, বদ-দোয়া। ব্যাপারটা যেনো এমন; গুইওম মুশকিল না গুইওম মুশকিল। ...
বিস্তারিতসংস্কার স্বীকৃতি বিকৃতি স্বকীয়তা নিয়ে বাকবিতন্ডার ইতি কোথায়?
কমাশিসা ডেস্ক: আমাদের মাঝে বিতর্কের রেশ এখনো কাটেনি। সিদ্ধান্তহীনতায় কওমি অংগন কালাতিপাত করছে। স্বকীয়তা স্বীকৃতি এবং সংস্কারের ভাবনা নিয়ে বিস্তর ফারাক। যারা প্রবীন, আন্তর্জাতিক পরিমন্ডল নিয়ে তেমন ধারণা নেই, তাদের কথা হলো স্বীকৃতির নামে বিকৃতির আয়োজন চলছে। আবার অনেকে স্বীকৃতি চান তবে কিভাবে কোন পথে তার পুর্ণ ধারণা জাতিকে দিতে ...
বিস্তারিতকর্মহীন ধর্মশিক্ষা, ধর্মহীন কর্মশিক্ষা অভিশাপ, মুক্তি চাই
খতিব তাজুল ইসলাম: বাবা-মা সন্তানকে ভালবাসেন। স্বামী স্ত্রী একে অন্যকে ভালবাসেন। সন্তান তার পিতা-মাতাকে ভালবাসে। উস্তাজ-শিক্ষক একে অপরকে ভালবাসেন। নেতা জনগণকে জনগণ নেতাকে ভালবাসে। ভালবাসার উদাহরণ বেহিসেব আছে। যারা যে প্রতিষ্ঠানে লেখাপড়ে করে তাদের সেই প্রতিষ্ঠানের জন্য হয়ে যায় নাড়ির টান। এও এক ভালবাসা। একজন ইমাম যখন কোন মসজিদে থাকেন ...
বিস্তারিতবেফাক ও কমাশিসা এবং আমার আশা
মুফতি মুহাম্মাদ মুহিউদ্দীন কাসেমী: ২০১১ সনে জামিয়া রাহমানিয়ায় বেফাকের নেগরান ছিলাম। সহকারী নেগরান। নেগরানে আলা ছিলেন মাও. আবদুল গাফফার সাহেব। কিশোরগঞ্জে বাড়ি। বর্তমানে জামালুল কুরআন মাদরাসার মুহাদ্দিস। একসময় ময়মনসিংহের জামিয়া ইসলামিয়ায় নাজেমে তালিমাত ছিলেন; তখন মুহতামিম ছিলেন মাও. মরহুম শরফুদ্দীন এবং বিখ্যাত লেখক মাও. যাইনুল আবিদীন সাহেব তখন তরুণ উস্তাদ। ...
বিস্তারিতকমাশিসার পক্ষে বিপক্ষে বিভিন্ন অভিযোগ কর্তৃপক্ষের সাফ জবাব!
দয়া করে চুলকানি মার্কা বক্তব্য যেন কেউ নিয়ে না আসেন এই অনুরোধ কমাশিসা বিশেষ নিবন্ধ: আমাদের অনেক ফেবু বন্ধুরা, নিকটজন ইনবক্স করে মেইল করে কমাশিসার বর্তমান বিতর্ক নিয়ে পরামর্শ দিচ্ছেন। যারা আগে কাছে ছিলেন অনেকে বিরক্ত বা দূরে চলে যাচ্ছেন। বলছেন বিষয়টা নিয়ে ভাবার জন্য। বিষয়টা কি? বেফাক নিয়ে লেখালেখি! ...
বিস্তারিত