কমাশিসা ডেস্ক : প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোগানের বলিষ্ঠ নেতৃত্বে তুরস্কের উত্থানে পশ্চিমারা অস্বস্তিতে ভুগছেন বলে মন্তব্য করেছেন প্রেসিডেন্টের মুখপাত্র কেলিন। তিনি বলেন, তাদের ত্রুটি তুলে ধরার কারণেই এরদোগান তাদের চক্ষুশূলে পরিণত হচ্ছেন। গত রোববার নিজের একটি বই প্রকাশ নিয়ে সিএনএনকে দেয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। কেলিন বলেন, ইউরোপে তুরস্কভীতির একটি গভীর শিকড় রয়েছে এবং ইউরোপীয়দের মধ্যে কখনো কখনো সেটি ইসলামভীতির চেয়েও বড় ভীতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তুরস্ক নিয়ে ইউরোপের দেশগুলোর বর্তমান চরম-ডান পন্থা সম্পর্কে তিনি বলেন, ইউরোপ ভয়ানক তুরস্কের ভাবমূর্তি ফিরিয়ে আনতে চাইছে, যা ১৬শ’ ও ১৭শ’ শতকে ঘটেছিল।
কেলিন বলেন- পশ্চিমারা, বিশেষ করে ইউরোপীয়রা আয়নায় যা দেখে তাতেই অস্থির হয়ে ওঠে কারণ তারা এতে কেবল তাদের ভুলগুলোই দেখতে পায়। তিনি বলেন, পশ্চিমারা তাদের ভুল থেকে শিক্ষা নেয়ার পরিবর্তে এরদোগানকে আক্রমণ করতে বেশি পছন্দ করেন। আর এর কারণ হচ্ছে তিনি তাদের ভুলত্রুটিকে আয়নার সামনে তুলে ধরছেন।
সাম্প্রতিক জার্মান মিডিয়ায় এরদোগানকে বড় কভারেজ দেয়া সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে কেলিন বলেন, তাদের নিজস্ব সমস্যার কারণে সৃষ্ট ক্ষোভ থেকে তারা উদ্দেশ্যমূলকভাবে এটা করেছে। এরমধ্যে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে তুর্কি বংশোদ্ভূত জার্মানসহ তাদের আত্তীকরণ ইস্যু। তিনি বলেন, গত কয়েক বছর ধরে এরদোগান ৩ মিলিয়নের বেশি শক্তিশালী তুর্কি প্রবাসী সম্প্রদায়কে তাদের জাতি পরিচয়কে বর্জন না করার আহ্বান জানিয়ে আসছেন। কিন্তু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় দেশগুলো এসব প্রবাসীদের তাদের দ্বিতীয় ইউরোপীয় পরিচয় বজায় রাখতে এবং তাদের মূল পরিচয় বাদ দেয়ার জন্য চাপ প্রয়োগ করছে। আনাদুলো।
কেলিন বলেন- পশ্চিমারা, বিশেষ করে ইউরোপীয়রা আয়নায় যা দেখে তাতেই অস্থির হয়ে ওঠে কারণ তারা এতে কেবল তাদের ভুলগুলোই দেখতে পায়। তিনি বলেন, পশ্চিমারা তাদের ভুল থেকে শিক্ষা নেয়ার পরিবর্তে এরদোগানকে আক্রমণ করতে বেশি পছন্দ করেন। আর এর কারণ হচ্ছে তিনি তাদের ভুলত্রুটিকে আয়নার সামনে তুলে ধরছেন।
সাম্প্রতিক জার্মান মিডিয়ায় এরদোগানকে বড় কভারেজ দেয়া সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে কেলিন বলেন, তাদের নিজস্ব সমস্যার কারণে সৃষ্ট ক্ষোভ থেকে তারা উদ্দেশ্যমূলকভাবে এটা করেছে। এরমধ্যে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে তুর্কি বংশোদ্ভূত জার্মানসহ তাদের আত্তীকরণ ইস্যু। তিনি বলেন, গত কয়েক বছর ধরে এরদোগান ৩ মিলিয়নের বেশি শক্তিশালী তুর্কি প্রবাসী সম্প্রদায়কে তাদের জাতি পরিচয়কে বর্জন না করার আহ্বান জানিয়ে আসছেন। কিন্তু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় দেশগুলো এসব প্রবাসীদের তাদের দ্বিতীয় ইউরোপীয় পরিচয় বজায় রাখতে এবং তাদের মূল পরিচয় বাদ দেয়ার জন্য চাপ প্রয়োগ করছে। আনাদুলো।