অনলাইন ডেস্ক :: বর্তমান সরকার দেশ ও জাতিকে পেছনে ঠেলে দেয়ার নষ্ট রাজনীতি শুরু করেছে মন্তব্য করে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া বলেছেন, দেশে কোথাও কোনো জবাবদিহিতা সুশাসন নেই। নারীর সম্ভ্রম নেই। শিশুরা পর্যন্ত নিষ্ঠুরভাবে নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। অনাচার, দুর্নীতি আর চরম নৈরাজ্যে মানুষ আজ দিশেহারা। শনিবার দুপুরে রাজধানীর রমনার ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
সরকারের সমালোচনা করেন তিনি বলেন, বাঙালি জাতি হিসেবে আমাদের বর্তমান আজ সংকটে আর ভবিষ্যৎ অন্ধকারে-অনিশ্চিতের পথে। তিনি বলেন, বর্তমান সরকারের আমলে জাতীকে বিভক্ত, হতাশ ও দিশেহরা করা হয়েছে। জাতিকের ঐক্যবদ্ধ করতে হবে। সকল স্তরে শৃঙখলা ফেরাতে হবে। জনগণকে দিতে হবে পথের দিশা। কাউন্সিল থেকে আসতে হবে পথের দিশা।
খালেদা জিয়া বলেন, দেশ ও জাতিকে পেছনে ঠেলে দেয়ার নষ্ট রাজনীতি সরকার শুরু করেছে। এখনই যদি এ অবস্থা থেকে আমরা বের হতে না পারি তাহলে দেশ ও জাতির অবস্থা আরও খারাপের দিকে যাবে।
এর আগে সকালে জাতীয় পতাকা তুলে কাউন্সিল উদ্বোধন করেন তিনি। এ সময় দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর দলীয় পতাকা উত্তোলন করেন। এ ছাড়া বেলুন ও শান্তির প্রতীক পায়রা অবমুক্ত করেন খালেদা জিয়া।
কাউন্সিলে দেশের সব প্রান্ত থেকে হাজার হাজার নেতা-কর্মী জমায়েত হন। ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট ছাড়িয়ে পাশের সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ও রমনা পার্কে জড়ো হন নেতাকর্মীরা। সকালে থেকেই নেতা-কর্মীরা অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করেন দলীয় নেত্রীর দিকনির্দেশনা মূলক ভাষণ শোনার জন্য। dailynayadiganta
সরকারের সমালোচনা করেন তিনি বলেন, বাঙালি জাতি হিসেবে আমাদের বর্তমান আজ সংকটে আর ভবিষ্যৎ অন্ধকারে-অনিশ্চিতের পথে। তিনি বলেন, বর্তমান সরকারের আমলে জাতীকে বিভক্ত, হতাশ ও দিশেহরা করা হয়েছে। জাতিকের ঐক্যবদ্ধ করতে হবে। সকল স্তরে শৃঙখলা ফেরাতে হবে। জনগণকে দিতে হবে পথের দিশা। কাউন্সিল থেকে আসতে হবে পথের দিশা।
খালেদা জিয়া বলেন, দেশ ও জাতিকে পেছনে ঠেলে দেয়ার নষ্ট রাজনীতি সরকার শুরু করেছে। এখনই যদি এ অবস্থা থেকে আমরা বের হতে না পারি তাহলে দেশ ও জাতির অবস্থা আরও খারাপের দিকে যাবে।
এর আগে সকালে জাতীয় পতাকা তুলে কাউন্সিল উদ্বোধন করেন তিনি। এ সময় দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর দলীয় পতাকা উত্তোলন করেন। এ ছাড়া বেলুন ও শান্তির প্রতীক পায়রা অবমুক্ত করেন খালেদা জিয়া।
কাউন্সিলে দেশের সব প্রান্ত থেকে হাজার হাজার নেতা-কর্মী জমায়েত হন। ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট ছাড়িয়ে পাশের সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ও রমনা পার্কে জড়ো হন নেতাকর্মীরা। সকালে থেকেই নেতা-কর্মীরা অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করেন দলীয় নেত্রীর দিকনির্দেশনা মূলক ভাষণ শোনার জন্য। dailynayadiganta