বিশেষ নিউজ ডেস্ক:: ব্যাঙের ছাতার মতো এলাকায় এলাকায় কওমী মাদ্রাসা গড়ে উঠছে। এসব কওমী মাদ্রাসার অনেকগুলোতে অস্ত্র ও বিস্ফোরক পাওয়া যাচ্ছে। কোথাও ট্রেনিং দেওয়া হচ্ছে !? … খাদ্যমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম।
বিশ্বস্থ সুত্রে পাওয়া খবর অনুযায়ী ছাত্রলীগ এবং স্থানীয় সন্ত্রাসীদের কাছে গোপন ম্যাসেজ পাঠানো হয়েছে। খুব সন্তর্পনে অবৈধ অস্ত্র লুকিয়ে রেখে পুলিশ বা গোয়েন্দা বিভাগে খবর প্রদান। বিশেষ সুযোগে পুলিশ এবং র্যাব ও অবৈধ অস্ত্র ঐসব মাদরাসায় সন্তর্পনে রেখে যাতে তাদের ফাঁসানো যায় সে মর্মে কাজ চলছে। তাই সচেতন মহলের পরামর্শ হচ্ছে সকল কওমি কর্তৃপক্ষকে সতর্ক থাকা। পালাক্রমে পাহারা বসাতে হবে। প্রয়োজনে সিসিটিভি ক্যামেরা লাগাতে হবে। কারণ বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বের রক্ষকবচ হলো এই সমস্ত দ্বীনী মাদরাসা। দেশকে পরাধীন করতে হলে আগে ঐসব আলেম উলামাদের পিছনে সন্ত্রাসী লেভেল লাগাতে হবে। তাই কামরুল সেই পথ ধরেই হাটছেন। এমনকি আওয়ামীলীগের মাঝে অসংখ্য দেশপ্রেমিক লোক আছে যারা মনে প্রাণে এইসব মাদরাসাকে ভালবাসেন তাদেরকেও ওরা ভাল নজরে দেখছেনা । বি বাড়িয়ার ঘটনা তার চাক্ষুষ প্রমাণ।