রিচার্ড দ্যা লায়ন এসেছেন আল আকসা দখলে। কারক নগরীর পতন হয়েছে তার হাতে,হত্যা করেছেন ষাট হাজার মুসলিম। মহান সালাহুদ্দীন তার সাথে যুদ্ধরত। হঠাৎ খবর এলো রিচার্ড অসুস্থ। সালাহুদ্দীন আইয়ুবী ছদ্মবেশে তার শিবিরে গেলেন। তার সেবা করলেন। তার জন্য প্রেরণ করলেন আপন ডাক্তার। রিচার্ড যখন সবকিছু জানলেন,আইয়ুবীর মাহাত্মে মুগ্ধ হয়ে সন্ধি করলেন। আপন বোনকে বিয়ে দিলেন আইয়ুবীর ভাইয়ের কাছে। ইউরোপ এখনও আইয়ুবীর প্রতি শ্রদ্ধাশীল।
দুই।
ব্লগে ব্লগর ব্লগর করতো একটি লোক। পাগল ছিলো।নিজেই নিজেকে মেরে ফেলেছে। পাগল ছাড়া কেউ আত্মহত্যা করে না।
কিছু ফেসবুকার মৃত্যুটিকে নিয়ে উল্লাস করছেন। এটা গ্রহনঅযোগ্য। তাদের তারিফ করতাম, যদি তারা বিষয়টির ভেতরে যেতেন এবং নাস্তিকতা কীভাবে জীবনকে অর্থহীনতায় নিেয় যায়, তার বয়ান নিয়ে হাজির হতেন। তারা মনে করছেন তাদের কাজ ইসলামের জন্য ইতিবাচক।মোটেও নয়। ইসলামের দাওয়াত ও প্রতিষ্ঠার পথে যে স্থিতধী প্রচার দরকার,আমরা তার ধারে – কাছেও নেই।
তিন।
নেটে অনেকেই চরমপন্থার প্রচার চালান। আবেগের কাছে অনেকেই ধরাশায়ী হয়ে লাইক -কমেন্টে আপন জজবার প্রকাশ ঘটান। কাউকে মেরে ফেলার আবেগ ও জাহির করেন। এই সব তরুণ পথ হারিয়েছেন। এই সব আত্মঘাতী আবেগের প্রচারে কলকাতার অফিস থেকে কলকাটি নাড়াচ্ছে র’ ও মোসাদের “মুজাহিদ”সেল। আবার এর দ্বারা ভারত – বাংলার মুসলিম জীবনকে বিপন্ন করার যুক্তি গড়ে নিচ্ছে তাদের রাজনৈতিক, সামরিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক সেল।
পাতানো এই আবেগী যুদ্ধে আত্মঘাতী হচ্ছে ইসলামপন্থী বহু তরুণ। তাদের জানা উচিত, টমাহক বোমা দিয়ে যুদ্ধ শুধু যুদ্ধ নয়। ইমোশনাল ওয়ার এবং কোল্ডওয়ার যুদ্ধের আরেক রুপ। সেখানে আপনার আবেগকে কাজে লাগিয়ে আপনাকে পরাজিত করা হয়।
এটাও পড়তে পারেন
তথ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ চাইলেন চলচ্চিত্রকর্মীরা!
কমাশিসা ডেস্ক:: তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনুর পদত্যাগ দাবি করেছে চলচ্চিত্রকর্মীদের সমন্বিত সংগঠন ‘চলচ্চিত্র স্বার্থ সংরক্ষণ ...