বৃহস্পতিবার, ২৫শে এপ্রিল, ২০২৪ ইং
কমাশিসা পরিবারবিজ্ঞাপন কর্নারযোগাযোগ । সময়ঃ ভোর ৫:৪৫
Home / কবিতা-গল্প / ‘বান্দরের বাচ্চা ডারউইন’

‘বান্দরের বাচ্চা ডারউইন’

আরিফ আজাদ 

সকালবেলা স্যারের মন-মেজাজ খুব প্রফুল্ল থাকে। বিছানার পাশেই বিশাল একটি জানালা। জানালার ওপারেই বেলি, চম্পা, শিউলির গাছ। সকাল হলেই নতুন, মিষ্টি ফুলের গন্ধে পুরো রুম মৌঁ মৌঁ করে। আজও করছে।
একটু আগেই একটি চড়ুই পাখি জানালার কাছে এসে কিচিরমিচির করছিলো। অন্য সময় হলে চড়ুইটার এই কিচিরমিচির আওয়াজকে স্যারের কাছে বিরক্তিকর লাগতো। কিন্তু আজ স্যারের মন মেজাজ একদম ফ্রেশ। অনেকক্ষণ চড়ুইপাখির কিচিরমিচির আওয়াজ শোনার পরে স্যার পা দু’খানা খাট থেকে নিচে নামালেন।

স্যার এখন এক রাঊন্ড দৌঁড়ে আসবেন। মর্নিং ওয়াক যাকে বলে। শরীর স্বাস্থ্য যদিও ফিটফাট, তবুও স্যার রোজ নিয়ম করেই ব্যায়াম করেন।
দৌঁড়ে আসার পরে স্যার ড্রয়িং রুমে এসে ধপাস করে সোফায় হেলান দিয়ে বসেন। স্যারের ঘরে যে লোকটা কেয়ার টেকারের কাজ করে, তার নাম কুদরত আলি। লোকটা নরসিংদীর। বয়স চল্লিশ কি বিয়াল্লিশ, এরকম।

স্যার প্রতিদিন এক রাঊন্ড দৌঁড়ান। আজ কি মনে করে পুরো তিন রাঊন্ড দৌঁড়ালেন। তিন রাঊন্ড মানে পুরো তিন চক্কর। স্যার আঙুলে গুনে গুনে হিসেব করলেন। তিন চক্করে হয় মোট এক মাইল।
পুরো এক মাইল দৌঁড়ে স্যার ঘর্মাক্ত শরীর নিয়ে এসে প্রতিদিনকার মতোন সোফায় বসলেন ধপাস করে।গা এলিয়ে দিলেন। মাথার উপরে ফ্যান ঘুরছে জোরে জোরে…………

‘কুদরত…….?’ – স্যার ডাক দিলেন। কিছুটা হাঁপাচ্ছেনও।
পাশের ঘর থেকে কুদরত আলি ‘জ্বে স্যার’ বলে দৌঁড় দিলো। কুদরত আলির হাতে স্যারের জন্য লেবুর শরবত।
স্যার শরবতের গ্লাসখানা হাতে নিলেন। ঢকঢক করে পুরো গ্লাসটা গলাধঃকরণ করে বললেন, ‘আরেক গ্লাস দাও তো।’
‘জ্বে স্যার’ বলে কুদরত আলি আরেক গ্লাস লেবুর শরবত আনার জন্য ছুটলো।

ইতোমধ্যেই স্যার অনেকটা স্বাভাবিক হয়ে গেছেন। হাঁপানি কমে গেছে। দৌঁড়ালে হার্টবিট দ্রুত চলে। বুকের ধুকপুকুনি বেড়ে যায়। স্যারের হার্টবিট এখন স্বাভাবিক।
স্যার সোজা হয়ে বসলেন।গুনগুন করে গাইতে শুরু করলেন, ‘এই দিন যদি না শেষ হয়, তবে কেমন হতো তুমি বলো তো……..?’

হঠাৎ কলিংবেল বেজে উঠলো। স্যারের মেজাজটা গেলো খারাপ হয়ে। কত্তোদিন পরে স্যার ফুরফুরে মন নিয়ে একটি গান ধরেছেন, সেটা অল্প একটু আগাতে না আগাতেই ব্যাঘাত ঘটলো। স্যারের ফুরফুরে মেজাজ এই মুহূর্তে তিরিক্ষি ভাব ধারণ করলো। ইচ্ছে করছিলো সামনে থাকা শরবতের খালি গ্লাসটাকে শূন্যে তুলে একটা আছাড় দিতে। যে ত্যাদড় অসময়ে কলিংবেল বাজিয়েছে তাকে যদি এই আছাড়টা দেওয়া যেতো তাহলে বেশ লাগতো। কিন্তু সে উপায় নেই।

কুদরত আলি গামছায় হাত মুছতে মুছতে দৌঁড়ে এসে দরজা খুলে দিলো।
দরজা খোলামাত্রই দু’জন ইয়াং ছেলে-মেয়ে হুঁড়মুড় করে ঘরে ঢুকলো।
কুদরত আলি চেঁচিয়ে বলে উঠলো, ‘আরে খাঁড়ান খাঁড়ান। এইভাবে দৌঁড়াইয়া কই যাইতেছেন আপনেরা?’
মেয়েটা বাঁকা চোখে কুদরত আলির দিকে তাকালো।কুদরত আলি মেয়েটার এরকম চাহনিকে কোন পাত্তা দিলো বলে মনে হলো না। সে মনে মনে বললো, ‘মোর পেডের মাইয়্যার সমান মাইয়্যা আইসা আমার সামনো ভাব নেয় রে।’
কুদরত আলির নিজের মেয়ে হলে এতোক্ষণে সে তার কানের নিচে দু চারটা চড় লাগিয়ে দিতো। ‘বড় গো কেম্নে মাইন ময্যাদা দেওন লাগে এই ঢংগী মাইয়্যা পুলাপাইন শিহে নাই।’- কুদরত আলি মনে মনে বিড়বিড় করে বললো।
ছেলেটা বললো, ‘আমরা স্যারের সাথে দেখা করতে এসেছি। স্যার বাসায় আছে?’
কুদরত আলি এবার ছেলেটার দিকে তাকালো। বললো, ‘জ্বে, আছে।’ – এই বলে কুদরত আলি আগে আগে হাঁটা শুরু করলো। তার পেছনে ইয়াং ছেলে-মেয়ে দুজনও হেঁটে ড্রয়িং রুমে চলে এলো।

স্যারের তিরিক্ষি মেজাজের ভাব তখনো পুরোপুরিভাবে কাটেনি। ইতোমধ্যেই তিনি আরো বেশ কয়েকবার গানটার অন্তরা ধরার চেষ্টা করেছেন, কিন্তু বারবার ব্যর্থ হলেন।
কুদরত আলির পেছনে ওরা দু’জন। স্যার উনার মোটা কালো ফ্রেমের চশমার ভেতর দিয়ে ওদের এক পলক দেখে নিলেন। এরপর চশমাটা একটু নড়াচড়া করে ঠিকঠাক করলেন। তারপর বললেন, ‘বসো।’
এরা স্যারের পরিচিত। একজনের নাম অনিন্দিতা। অন্যজনের নাম সাকলাইন সাকিব।
সাকিবের হাতে একটি বড় প্যাকেট।তাতে বই জাতীয় মোটা কিছু মোড়ানো। দু’জনে বসলো।
স্যার পত্রিকা খুললেন।পত্রিকার নাম ‘প্রথম আলো।’ স্যার পত্রিকার বিনোদন পাতা উল্টাচ্ছেন। প্রথম আলোর বিনোদন পাতার মধ্যে বড় বড় হরফে শিরোনাম ‘শাওনের সাথে ফারুকীর দ্বন্ধ চরমে। ‘ডুব’ পাচ্ছেনা সেন্সরবোর্ডের সম্মতি।’
স্যার পড়ছেন আর খুব মজা পাচ্ছেন।

সাকিব একটু গলা খাঁকারি দিলো প্রথমে। এরপর বললো, ‘স্যার, আমরা আপনাকে একটা ব্যাপারে জানাতে এসেছি।’
স্যার পত্রিকা থেকে মুখ তুলে বললেন, ‘কি ব্যাপার?’
সাকিব তার হাতে থাকা প্যাকেটটি স্যারের দিকে এগিয়ে দিয়ে বললো, ‘এই যে, এইটা…’
– ‘কি ওটা?’
– ‘একটা বই।’
– ‘কার বই?’
– ‘মাওলানা বশিরুজ্জামান নামের এক লোকের।’
স্যার এবার পত্রিকা থেকে পুরোপুরিভাবে মুখ তুলে সাকিবের দিকে তাকালেন। খুব বিরক্তি উঠে গেছে স্যারের। ইচ্ছে করছে এই ছেলের বাম গালে ঠাস করে একটা চড় মেরে হাতের পাঁচ আঙুল বসিয়ে দিতে। মাওলানা বশিরুজ্জামান নামের একজন মোল্লা শ্রেণীর লোকের বই এই ছেলে আমাকে দিতে এসেছে। কতোবড়ো আস্পর্ধা!
কোনরকমে রাগ সংবরণ করে স্যার বললেন, ‘কি করেন এই লোক?’
– ‘একটা মাদ্রাসায় ইংরেজি পড়ান।’
এই কথা শুনে স্যারের তো চোখমুখ কপালে উঠার জোগাড়। মাওলানা গোছের কোন লোক ইংরেজি পড়ায়- এটা স্যার বিশ্বাসই করতে পারছিলেন না।
স্যার জিজ্ঞেস করলেন, ‘কিরকম বই এটা?’
সাকিব বললো, ‘ওরা দাবি করছে এটা নাকি শিশুতোষ বই স্যার।’
– ‘হুম। তা কি লিখেছে ভিতরে? গল্প- উপন্যাস?’
– ‘না স্যার।’
– ‘কি তাহলে?’
– ‘ছড়া-কবিতা।’
– ‘ও আচ্ছা।’
এরপর স্যার আবার বললেন, ‘তা এই শিশুতোষ বই আমার কাছে নিয়ে এলে কেনো? আমি কি শিশু নাকি? আমার তো শিশু ক্যাটাগরির বাচ্চা কাচ্চাও নেই।’
সাকিব নামের ছেলেটা মুখ কাঁচুমাচু করে বললো, স্যার, বইটা যদি একটু খুলে দেখতেন।’
স্যার অবাক হলেন। বিরক্তও হলেন। সকাল সকাল এরকম বিড়ম্বনার কোন মানে হয়? একটা মোল্লা শ্রেণীর লোক একটা ছড়ার বই লিখেছে বাচ্চাদের জন্য। এটা ফুটপাতে, গাড়িতে গাড়িতে বিক্রি হবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু এরা দু’জন কেনো সেটা স্যারের কাছে নিয়ে এলো আর দেখার অনুনয় করছে সেটা স্যার বুঝতেই পারছেন না। স্যার অগত্যা বাধ্য হয়েই প্যাকেটটি হাতে নিলেন। হাতে নিয়ে খুললেন। প্যাকেট খোলার পরে স্যারের তো চক্ষু ছানাবড়া। স্যার উনার চশমার কাঁচ শার্টের কোণা দিয়ে একবার পরিষ্কার করে নিলেন। এরপর চশমাটা চোখে দিয়ে আবার দেখতে লাগলেন যে একটু আগে যা দেখেছেন তা ভুল না ঠিক।

নাহ। স্যার ভুল কিছু দেখেন নি। ঠিকই দেখেছেন। বইয়ের উপরে বড় বড় হরফে বইয়ের নাম লেখা। বইয়ের নাম- ‘বান্দরের বাচ্চা ডারউইন।’
নিচে লেখকের নাম- ‘মাওলানা বশিরুজ্জামান’।
স্যারের মেজাজ তো আরো কয়েকগুণ গরম হয়ে গেলো এটা দেখে। চোখ মুখ রক্তবর্ণ ধারণ করেছে।
অনিন্দিতা নামের মেয়েটা এতোক্ষণ চুপ করে বসে ছিলো। সে এবার মুখ খুললো। বললো, ‘স্যার, এটা দেখানোর জন্যই আপনার কাছে এটি নিয়ে এসেছি। আরো অবাক করা বিষয়, এই বই বইমেলার মতো একটি জাতীয় প্ল্যাটফর্মে বিক্রি হচ্ছে। দেশটা কোথায় চলে গেলো স্যার ভাবতে পারছেন?’

স্যার কিছুই বললেন না। এই বই হাত থেকে ধপাস করে নিচে রেখে দিলেন। বইয়ের নাম দেখে এই বইয়ের ভিতরে কি আছে সেটা উল্টিয়ে দেখার রুচিও স্যারের নেই। কি বিদঘুটে নাম!!
স্যার বললেন, ‘শিশুদের ছড়ার বইয়ের নাম কেনো বান্দরের বাচ্চা ডারউইন হবে?’
অনিন্দিতা বললো, ‘স্যার, ডারউইনের বিবর্তনবাদ তত্ত্ব তো মোল্লারা স্বীকার করেনা। করবেই বা কিভাবে? এই মোল্লাগুলো কি বিজ্ঞান জানে? না বুঝে? বিবর্তনবাদ তত্ত্বকে ব্যঙ্গ করে এই বইতে বেশকিছু ছড়া আছে স্যার। একটি ছড়ার দুটো লাইন এরকম- ‘বাঘ মামা বলে শোন, আয় তোরা কান ধর
মানুষ তো মানুষ আছে, ডারউইন বান্দর।’

অনিন্দিতা নামের এই মেয়েটি দেখি ছড়ার লাইনও মুখস্ত করে ফেলেছে। স্যার বললেন, ‘এটা অন্যায়! ঘোর অন্যায়! একজন প্রসিদ্ধ বিজ্ঞানীর নামকে এভাবে ব্যঙ্গ করাটা কোনভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।’
সাকিব হাত চাপড়িয়ে বললো, ‘এক্সাক্টলি স্যার….’
স্যার আবার বললেন, ‘মোল্লা শ্রেণীর কাছে এর বিরুদ্ধ্যে কোন অভিযোগ তোলা হয়নি?’
– ‘হয়েছে স্যার।’- অনিন্দিতা বললো।
– ‘কি বললো তারা?’
– ‘তারা বলতে চাচ্ছে, এই বইতে নাকি কোনভাবেই বিজ্ঞানী ডারউইনকে অসম্মান করা হয়নি। ডারউইনের বিবর্তনবাদ নিয়েও নাকি ব্যঙ্গ করা হয়নি এখানে। স্রেফ শিশুদের মনোরঞ্জন আর বিনোদনের জন্য এরকম ছড়া লিখেছে নাকি। তারা বলতে চাচ্ছে,- ডারউইন নামে কি পৃথিবীতে কেবল একজনই আছে আর ছিলো? আর কারো নাম ডারউইন হতে পারেনা?’
স্যার বললেন, ‘এই মোল্লা শ্রেনীর মাথায় তো দেখি গিলু বলতে কিচ্ছু নেই। পৃথিবীতে হাজার হাজার লোক আছে যাদের নাম ডারউইন। কিন্তু কেউ যখন মুখ দিয়ে ডারউইন নামটা উচ্চারণ করে, তখন কি ইংল্যান্ডের একজন ট্যাক্সি চালক, যার নাম ডারউইন, তার কথা মানুষের মনে পড়ে? না।
জার্মানিতে ডারউইন নামের যে লোক হোটেল বয়ের কাজ করে,তার কথা মানুষের মনে পড়ে? না।
এ্যামেরিকায় ডারউইন নামের যে লোক ডাক্তারি করে, তার কথা মনে আসে? না। কানাডায় ডারউইন নামের যে লোক বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করে, তার কথা মনে আসে? না।
তাহলে ডারউইন নামটা শোনার সাথে সাথে কার কথা সর্বপ্রথম মানুষের মনে আসে? মানুষের মনে সর্বপ্রথম তার কথাই আসে যিনি এই নামে সবচে বেশি প্রসিদ্ধ।সাইন্স শব্দটার নাম শুনেছে এমন কেউ ডারউইনের নাম শুনেনি- এমনটা মেলা ভার।
পৃথিবীতে বিলিয়ন বিলিয়ন বিজ্ঞান জানা,বোঝা, বিজ্ঞানকে সম্মান করা লোকের কাছে ডারউইন একটি শ্রদ্ধার নাম। আবেগের নাম। ভালোবাসার নাম। তাহলে তার নামকে ব্যবহার করে,ব্যঙ্গ করে যখন বই লেখা হয়, তখন সেটা নিশ্চই বিশাল এই বিজ্ঞান মনস্ক শ্রেণীর মনে আঘাত দেওয়া।’

স্যার এক নাগাড়ে একটা ছোটখাটো লেকচার শেষ করলেন। সাকিব নামের ছেলেটা বলে উঠলো, ‘স্যার, ওরা দাবি করছে, এতে করে নাকি শিশুরা আনন্দ পাবে?’
স্যার কপালের ভাঁজ দীর্ঘ করে বললেন, ‘আনন্দ? একজন সম্মানিত বিজ্ঞানীর নামকে নিয়ে এভাবে ব্যঙ্গ-বিদ্রুপ করে শিশুদের আনন্দ দেওয়ার হেতু কি আমরা বুঝি না? এরা আসলে কি চায় জানো? এরা চায় শৈশবকাল থেকেই আমাদের বাচ্চারা বিবর্তনবাদ,বিজ্ঞানী ডারউইন ইত্যাদির ব্যাপারে নেগেটিভ ধারণা নিয়ে বড় হোক। ছড়া পড়ানোর নামে তারা সুকৌশলে আমাদের আগামী প্রজন্মের মনে বিজ্ঞান, বিজ্ঞানীদের বিষয়ে বিষ ঢুকিয়ে দিতে চাচ্ছে যাতে আমাদের নতুন প্রজন্ম বিজ্ঞানমুখী না হতে পারে।’
অনিন্দিতা বললো, ‘হ্যাঁ স্যার, একদম তাই। এই মোল্লা শ্রেণীর দূরভিসন্ধি এটাই। এরা যতোই বলুক ‘বান্দরের বাচ্চা ডারউইন’ নামটা বিজ্ঞানী ডারউইনকে উদ্দেশ্য করে দেওয়া নয়, কিন্তু আমরা তো বুঝি তারা আসলে কি চায়, আর তাদের উদ্দেশ্য কি।’

(উল্লেখ্য, কাহিনীর এখানেই শেষ নয়। কাহিনী এখনো অন-গোয়িং। মাওলানা বশিরুজ্জামানের ‘বান্দরের বাচ্চা ডারউইন’ নামের শিশুতোষ ছড়ার বই নিয়ে এখনো সোশ্যাল মিডিয়া উত্তাল। দু পক্ষ থেকেই আসছে যুক্তি-পাল্টা যুক্তি।)

আরিফ আজাদের ফেসবুক টাইমলাইন থেকে

About Abul Kalam Azad

mm

এটাও পড়তে পারেন

কওমি মাদরাসা কল্যাণ ট্রাস্ট, বাংলাদেশ

খতিব তাজুল ইসলাম ট্রাস্টের প্রয়োজনীয়তাঃ কওমি অংগন একটি স্বীকৃত ও তৃণমূল প্লাটফর্ম। দেশ ও জাতির ...