“চোখের অশ্রু ফেলে, তাহাজ্জুদী ফায়সালার মাধ্যমে , মাশওয়ারায়ে এস্তেখারা দিয়ে, অগণিত মেহনতের বদৌলতে, হাজারো মকবুল বান্দার হাতে গড়া চিন্তার ফসল, এত কষ্টের মাধ্যমে তিলে তিলে সাজানো চেতনা, এসি রুমে বসে মিটিং করে বদলানো সম্ভব হবে না, ইন্ শা আল্লাহ । এই সিলেবাস দিয়ে ই যুগের বড় বড় আল্লামা, মোবাল্লীগ, মোহাদ্দিস, মোফাস্সির, মুজাহিদ, তৈরি হয়েছে । (এখন হচ্ছেনা কেন?)
আর কমাশিসা নামক একটি কয়েকজনের সমিতি নাকি বুজুর্গানে দ্বীনের এই সিলেবাস যেটা দিয়ে তাঁহারা ও আজ এত বড় হয়েছেন সেটা নাকি যুগোপযোগী নয় এবং তাদের মত করে সাজাতে হবে । আল্লাহ আমাদের সবাইকে ষড়যন্ত্রের ও পিছনের সকল ষড়যন্ত্র থেকে হেফাজত করুন । আল্লাহুম্মা আমীন । ইউসুফ আব্দুল্লাহ ” Yousuf Abdullah
উপরের বক্তব্য কার ইতিমধ্যে আপনার বুঝতে পেরেছেন। কওমির দরদী ? হিতাকাঙক্ষী ? এই হজরতের উথলানো ভালবাসা দেখে নিশ্চয় যে কারোনা করুনা জাগবে ! খুব সুন্দর করে কিছু বলার চেষ্টা করেছেন।আর পরোক্ষণেই তলের আসল বিড়াল বের করে দিলেন। কমাশিসার প্রতি বিষোদগার উদগীরণ করে। তিনির কদর্য অভদ্র অশুভন নিকৃষ্টমনার জঘন্যতম কিছু কমেন্টের কারণে অনেকে তাকে আনফ্রেন্ড করেত বাধ্য হয়েছেন ইজ্জতের ভয়ে। যার কথায় শালীনতা নেই। ভদ্রতা নেই। তিনি নাকি একটি সভ্যতার জন্য রোঁদন করেন। কওমির ভালবাসায় বুক চাপড়ান। শাইখুল ইসলাম তাকি ওসমানি কি বলেন, মুফতিয়ে আজম মুহাম্মাদ শফী রাহ কি বলেন, থানভী মাদানীগণ কি বলেন, আবুল হাসান আলী নদভী রাহ কি বলেন, মুফাক্কীরে ইসলাম শামছুল হক্ব ফরিদ পুরি রাহ কি বলেন, মুফতিয়ে আজম আল্লামা সিদ্দিকুল্লাহ কি বলেন, এসব বিষয় দেখার সময় উনার নেই। তিনি তাহলে এই সমস্ত আকাবির আসলাফকে কওমির দুশমন ভাবেন? কওমির জন্য তাদের চোখের পানি ঝরে নাই? বাচালতা আর কাকে বলে? কুম্ভিরাশ্রু বর্ষণেরও একটা সীমা ্থাকা দরকার। আপনি ঘুমিয়ে থাকুন। দয়া করে আকাবির আসলাফের নামে বদনাম রটাবেন না। কৃতদাস মানসিকতার প্রচার প্রসার করে কওমিকে কারো গোলাম বানিয়ে রাখার প্রচেষ্টায় লিপ্ত হবেন না। আর তা সফল হবেনা ইনশাআল্লাহ।
ভুলকে যারা শুদ্ধ ভাবে তাদের নসিবে কখনো তওবা হয়না। উলামাদের আপনারা আর কতো লাঞ্চিতের সবক দিবেন। আর কতো কওমির সোনাফলা ছেলেদেরকে ভিক্ষার ঝুলি হাতে দিয়ে ঘুরাবেন। মসনদে বসে বসে গরম চা আর পানের খিলি খেয়ে খেয়ে খুব আরামে সবক দিচ্ছেন। আর এইসব ছেলে পেলে গুলো বাহিরে গিয়ে কোন পরিস্থিতির শিকার হচ্ছে খবর নিবেন না? শয়তানের ওয়াছ ওয়াছা থেকে বের হয়ে নিজের আস্তিনের দিকে একবার তাকান। দালাল দালাল বলে চিৎকার দিয়ে আর কাজ হবেনা। এ প্রজন্মকে আর প্রতারিত করতে পারবেন না বলে আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস। নাছরুম মিনাল্লাহি ওয়া ফাতহুন ক্বারীব।