শনিবার, ২৩শে নভেম্বর, ২০২৪ ইং
কমাশিসা পরিবারবিজ্ঞাপন কর্নারযোগাযোগ । সময়ঃ বিকাল ৩:৪৮
Home / আন্তর্জাতিক / যে সমস্ত ইসলামী ওয়েব সাইট ইহুদী খৃস্টানরা পরিচালনা করে

যে সমস্ত ইসলামী ওয়েব সাইট ইহুদী খৃস্টানরা পরিচালনা করে

10978626_10205952112824617_469379967823993316_nমেজর জেনারেল আ ল ম ফজলুর রহমান:

বাংলাদেশকে সন্ত্রাসমুক্ত রাখতে হলে করণীয়

বাংলাদেশকে সন্ত্রাসমুক্ত রাখতে হলে আমাদের করণীয় কি সে বিষয়ে পরে আলোচনা করব। তার আগে আমরা দেখবো গত পহেলা জুলাই দু’হাজার ষোল গুলশানের ডিপ্লোমেটিক জোনের কড়া নিরাপত্তার ফোঁকর গলিয়ে হলি আর্টিজান বেকারীতে ইংলিশ মিডিয়ামে পড়ুয়া উচ্চবিও ঘরের সন্তান হয়ে কিভাবে আইএস এর মতো চরমপন্হী ইসলামী জঙ্গি সংগঠনের খপ্পরে পড়ে ভয়ঙ্কর সন্ত্রাসীতে পরিনত হয়ে স্বসস্ত্র সন্ত্রাসী হামলা করে সতেরোজন বিদেশী এবং তিনজন বাংলাদেশী ( তারমধ্যে একজন আমেরিকার নাগরিক) জিম্মি কে জবাই করে এবং অতীব নিষ্ঠুর ভাবে কুপিয়ে হত্যা করলো? খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে এই সন্ত্রাসীরা স্কলাসটিকা ও নর্থসাউথ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংলিশ মিডিয়ামে পড়াশোনা করেছে। প্রশ্ন হলো আইএস এই সব তরুণ উচ্চবিও ঘরের ইংরেজি মিডিয়ামে পড়ুয়াদের কেন নির্বাচিত করলো এই রকম সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের জন্য? এর কারণ খুঁজে বের করতে হবে । শধু তাই নয় এই সব ইংরেজিতে পড়ালেখা করা তরুণরা কেন আইএস এর ফাঁদে এতো সহজে পাঁ দিলো? এইসব প্রশ্নের উওর খুঁজে বের করে এর একটা দফারফা করতেতো হবেই সাথে প্রতিষেধকে ও দিকনির্দেশনাও দিতে হবে যাতে এই ইংরেজি পড়ুয়া তরুণরা যেন ভবিষ্যতে আইএস এর খপ্পর মুক্ত থাকে এবং বাংলাদেশ সন্ত্রাসমুক্ত হয়ে শান্তির আবাসে পরিনত হয়।

আমি প্রথমে এই ইংলিশ মিডিয়ামে পড়াশোনা করা তরুণরা কেন আইএস এর ফাঁদে এতো সহজে পাঁ দিলো এবং খুনি সন্ত্রাসীতে পরিনত হলো এর কারণ খুঁজতে চেষ্টা করবো :

এক। একটু গভীর ভাবে চিন্তা করলে প্রতিভাত হবে যে আইএস গীতা, বাইবেল কিংবা ত্রীপিটক পড়িয়ে এই তরুণদের সন্ত্রাসী করেনি । এই তরুণদের সন্ত্রাসীতে পরিনত করা হয়েছে পবিত্র কোরআন ও হাদিসের পাঠ দিয়ে। তাহলে প্রশ্ন ওঠে কোরআনুল কারিম ও হাদিসে রাসুলে পাকে কি এমন কিছু আছে যাদিয়ে মানুষকে সন্ত্রাসী বানানো যায়? জবাব হলো না এবং না। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এমন কিছুই নাই যাদিয়ে কাউকে বিপথে পরিচালনা করে সন্ত্রাসী করা যায়। তাহলে এই তরুণদের কোরআন শরীফ ও হাদিস শরিফের পাঠ দিয়ে কিভাবে ভয়ঙ্কর সন্ত্রাসীতে পরিনত করা সম্ভব হলো? এই গুরুত্বপুর্ন প্রশ্নের জবাব দেবার পুর্বে এমন কিছু ইসলামী ওয়েবসাইটের সংবাদ দেব যোগুলো ইহুদি ও খৃষ্টানরা ইংরেজিতে পরিচালনা করে ইসলাম এবং কোরআনকে অতীব সুক্ষভাবে বিকৃত করে উপস্থাপন করে মুসলমানদের বিপথগামী করতে বিশেষ করে তরুণদের অব্যাহত ভাবে চেষ্টা করছে বিশ্ব ব্যাপী। এই ওয়েবসাইট গুলো ইংরেজিতে পরিচালিত এবং ইসলামে ও আরবীতে অতিস্বল্প জ্ঞানের ফলশ্রুতিতে এর পাঠকদের পক্ষে এর বিকৃতি ধরতে পারা সম্ভব নাহবার ফলে এর পাঠকরা সহজে বিপথগামী হয়ে পড়ে। ইহুদি ও খৃষ্টানদের দ্বারা পরিচালিত কিছু ইসলামী ওয়েবসাইটগুলো হলো:

1. www. answeringislam.org
2. www. aboutislam.com
3. http// thequran.com
4. http// allahassurence.com
5. http// islamreactiom.com
6. http// faithfreedom.org
7. www. muslimhope.com
8 www.islamiat.com
9. www.ialamicreview.com
10. www. mohamadinism.com
11. www.thespiritofislam.com
12. www.abrahimicfaith.com
13. www.mosque. com
14. www.newislam.org

এই রকম শত শত ওয়েবসাইট খুলে ইহুদি ও খৃষ্টানরা সরলমতি মুসলমান তরুণদে বিপথগামী করছে। যেহেতু এইসব ওয়েবসাইট ইংরেজিতে পরিচালিত তাই ইংরেজি জানা ব্যাক্তিরাই জেনে বা নাজেনে এইসব ওয়েবসাইটে পড়াশোনা করে এবং ইসলামের ভূল ব্যাখ্যা পেয়ে অনেকে আমাদের দেশে ইতিমধ্যেই ইসলামের শত্রুতে পরিনত হয়েছে। আপনারা একটু চিন্তা করলে বুঝতে পারবেন এরা কারা? আইএস খুব সম্ভবতঃ এই সব ওয়েবসাইটের সাহায্য নিয়ে দেশী বিদেশী ইংরেজী পড়ুয়া তরুণদের ইসলামের ভূল ব্যখ্যা দিয়ে সন্ত্রাসী বানিয়ে মানুষ খুন করতে উদ্বুদ্ধ করছে ইসলাম প্রতিষ্ঠার নামে। এই জন্যই অইএস ইংরেজি ভালো জানে এমন তরুণদের দলে টানতে সক্ষম হচ্ছে এবং সন্ত্রাসীতে রুপান্তরিত করতে পারছে ।

দুই । আইএস উচ্চউচ্চবিও ঘরের সন্তানদের দলে টানবার চেষ্টার পিছনে প্রধান কারণগুলো হচ্ছে:

ক। এই পরিবারের ছেলেরা সাধারণত ইংরেজি মাধ্যমে পড়ালেখা করে এবং ইসলাম সম্পর্কে কোনো প্রকার জ্ঞান রাখেনা।

খ। এদের পিতা মাতা ব্যাবসা , চাকরী ইত্যাদি কারনে দেশে বিদেশে ভ্রমনের ফলে সন্তানকে সময় দিতে পারেনা ফলে এইসব পরিবারের সন্তানদের মধ্যে একধরনের নৈরাশ্য তৈরী হয়। ফলে তারা শান্তির পথ খুঁজতে থাকে । এটা করতে গিয়ে এরা সন্ত্রাসীদের খপ্পরে পড়ে যায়। এই সন্ত্রাসীরা এই সব তরুণদের ইসলাম সম্পর্কে যে ধারণা দেয় তাকেই এরা সত্যি ধরে নিয়ে মুক্তির পথ খোঁজে। তদুপরি এইসব তরুণদের ইসলামের সঠিকতা যাঁচাই এর কোনো জ্ঞান নাথাকার ফলশ্রুতিতে বিকৃত ইসলামের শিক্ষা পেয়ে খুনি সন্ত্রাসীতে পরিনত হচ্ছে।

এবারে দেখবো ইহুদি খৃষ্টানরা কিভাবে ইসলামের এবং কোরআনের বিকৃতি ঘটায়। কোরআনুল হাকিম আরবীতে নাজিল হয়েছে। এই কোরআন শরীফের আরবী এতো উচ্চ মানের যে কোরআনের ভাষান্তর অসম্ভব। তার পরেও বিভিন্ন ভাষায় কোরআন অনুবাদ করে মানুষ তাদের বোধগম্য ভাষায় কোরআন মাজিদ পড়ছে। এই পড়া একটা অতি নুন্যতম বিকল্প । কিন্তু ইহুদি এবং খৃষ্টানরা কোরআনুল হাকিমের আয়াতের অতি সুক্ষ ভাবে বিকৃত মানে করে এবং এর বিকৃত ব্যাখ্যার দারা ইসলামের শান্তির সম্পূর্ণ শিক্ষাকে বিকৃত করে অতি সুক্ষ ভাবে এইসব ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বিশ্ববিশ্বময় ছড়িয়ে দিচ্ছে যা পড়লে মনে হবে বন্দুকের নলদিয়ে প্রয়োজনে মানুষ খুনকরে হলেও ইসলাম প্রতিষ্ঠা করতে হবে। এবং এটা করতে গিয়ে যদি মৃত্যু হয় তবে তাহবে শাহাদাৎ এর মৃত্যু এবং আখেরাতে জান্নাতের নিশ্চয়তা শতভাগ নিশ্চিত। এখন দেখবো পবিত্র কোরআনের ভাষান্তরের পরিনতির কিছু নমুনা। আল্লাহ সোবহানাহু তায়ালার জাতি নাম ” আল্লাহ”। এই আল্লাহ নামের কোনো বহু বচন হয় না বা এই নামের কোনো বিকৃত ব্যবহার সম্ভব নয়। কিন্তু যখনি কোরআনকে ইংরেজিতে আনুবাদ করে “আল্লাহ” শব্দের অনুবাদ করা হয় “গড” তখনি গোল বাঁধে। এবারে “আল্লাহ” এবং ” গড” শব্দের তুলনামূলক আলোচনা করে দেখবো এই দুই শব্দের শেষ পরিনতি কোথায় গিয়ে দাঁড়ায়?

আল্লাহ

আল্লাহ শব্দের বহুবচন যেমন হয় না তেমনি এই শব্দ নিয়ে প্লে করারও কোনো সুযোগ নেই।আল্লাহর আলিফ বাদদিলে থাকে লিল্লাহ অর্থ সবকিছু আল্লাহর। আবার লিল্লাহর লাম বাদদিলে থাকে লাহু অর্থ তাঁর জন্য সবকিছুই। লাহুর লাম বাদদিলে থাকে হু অর্থাৎ তিনি সেই যার জন্য সবকিছু। অর্থাৎ অল্লাহ শব্দের প্রতিটি অক্ষরের অর্থ এমন যে এতে ফুটে ওঠে আকাশ ও জমিনে যাকিছু আছে সব কিছুর মালিক আল্লাহ সোবহানাহু তায়ালা

গড ( GOD )

গড শব্দের জি বাদদিলে থাকে অড ( OD) অড অর্থ অসুন্দর, কুশ্রী, কিম্ভূতকিমাকার। গডের সাথে এস যোগ করলে হয় গডস ( GODS)মানে অনেক গড । আবার গডের সাথে ফাদার যোগ করলে হয় গডফাদার, মাদার যোগ করলে হয় গডমাদার। এইভাবে গড শব্দকে নিয়ে প্লে করা যায় যা আল্লাহ্‌ শব্দের সাথে করা যায় না। অতএব কোরআনের অনুবাদ বা ভাষান্তর করলে এর অর্থ এবং ব্যঞ্জনার ক্ষেত্র বিশেষে পরিবর্তন ঘটে। তাহলে কি আমরা অনুদিত কোরআন পড়বোনা? নিশ্চয় পড়বো তবে আরবী অর্থ জেনে কোরআন পড়া আর অনুবাদ করে পড়ার মাঝে তফাৎ অনেক। এটা বুজঝেই পড়তে হবে।আর ইহুদি এবং খৃষ্টানরা ইংরেজিতে কোরআনকে অতি সুক্ষ ও বিকৃত ভাবে অনুবাদ ও ব্যাখ্যা করে এই সব উঠতি বয়সের ইংরেজি মাধ্যমে পড়া তরুণদের তাদের শিকারে পরিণত করে ইসলামের নামে এক এক জনকে ভয়ঙ্কর সন্ত্রাসীতে পরিনত করে মানুষ খুন করিয়ে বিশ্বময় ইসলামকে অশান্তির ও চরম পন্থার ধর্ম হিসাবে প্রচার করছে। এতে এও ধারনা করা যেতে পারে যে ভবিষ্যতে মাদ্রাসার ছাত্রদের চেয়ে নিরানব্বই শতাংশ বেশী ইংরেজি পড়ুয়া তরুণরা আইএস এর খপ্পরে পড়ে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সাথে জড়িত হয়ে পড়বে। কারণ মাদ্রাসার ছাত্ররা ইংরেজি কম জানে এবং কোরআন ও হাদিসের আরবী শব্দের অর্থ তারা ভালো ভাবে বোঝে এবং কোরআন ও হাদিসের ব্যখ্যা সম্বন্ধে ওয়াকিবহাল। তাই কোরআন এবং হাদিসের ভূল ব্যাখ্যা দিয়ে মাদ্রাসার ছাত্রদের বিপথগামী করা আইএস এর পক্ষে ভবিষ্যসতে সহজ হবেনা।

তো ভবিষ্যতে বাংলাদেশকে যদি আইএস মুক্ত ও ইসলামী জঙ্গিবাদ এবং সন্ত্রাস মুক্ত করতে হয় তবে যা করতে হবে :

এক। আমরা দেখলাম কোরআন ও হাদিসের বিকৃত মানে, ব্যাখ্যা ও পাঠ দিয়ে আইএস ইংরেজি জানা উচ্চবিও পরিবারের আঠারো / কুড়ি বছরের ছেলেদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িত করছে। এর থেকে পরিত্রাণের জন্য কোরআন শরীফ ও হাদিস শরিফের সহিহশুদ্ধ ব্যখ্যা ও সহিহশুদ্ধ অর্থের পাঠ নিশ্চিত করতে হবে।

দুই । ইহুদি ও খৃষ্টানদের দ্বারা পরিচালিত বিকৃত ইসলামী ওয়েবসাইটের প্রচার অবিলম্বে দেশব্যাপী বন্ধ করতে হবে এবং সাথে পর্ণ সাইটগুলোও বন্ধ করে দিতে হবে।

তিন । বাঙালী সংস্কৃতির নামে বিধর্মীদের বিকৃত সংষ্কৃতির প্রচার এবং প্রসার অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে।

চার। টেলিভিশনে শালিন উপস্থাপনার বিষয়ে কঠোরতা অবলম্বন করতে হবে। আমরা যা নই তার প্রচার নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।

পাঁচ । পারিবারিক বন্ধন সুদৃঢ় করতে পরিবারের সদস্যদের উদ্বুদ্ধ করনের পরিকল্পনা গ্রহন করতে হবে। টেলিভিশনে পরিবারের গুরুত্ব তুলে ধরে অনুষ্ঠান তৈরী করে তা প্রচারের ব্যবস্থা করতে হবে।

ছয়। প্রচার মাধ্যমে ধর্মীয় মূল্যবোধকে গুরুত্ব দিয়ে তা প্রচারের ব্যবস্থা করতে হবে।

সাত। কোরআন, হাদিস, আরবীভাষা, ইংরেজি ভাষা এবং ইসলামের উপরে গভীর জ্ঞান সম্পন্ন বিশ্ববিদ্যালয়, মাদ্রাসার শিক্ষক এবং স্কলার নাগরিদের সমন্বয়ে একটি ইসলামী রিসার্চ বডি গঠন করে পর্যাপ্ত অর্থায়নের ব্যবস্থা করে তাঁদের কোরআন, হাদিস ও ইসলামের উপরে গভীর গবেষনায় নিয়োজিত করতে হবে। তাঁদের গবষনা লব্ধ পেপার প্রতি দুই/তিন মাস অন্তর দেশের প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে, স্কুল ,কলেজ ও মাদ্রাসাতে প্রেরন করতে হবে তা ছাত্রদের পড়ানোর ও প্রচারের জন্য। যাতে ছাত্ররা তাতারা যে স্তরের এবং যে বিদ্যাপীঠের হোকনা কেন সে যেন কোরআন, হাদিস ও ইসলামের সঠিক অর্থ এবং ব্যখ্যা সম্পর্কে সম্যক উপলব্ধি ও জ্ঞান লাভ করতে সক্ষম হয়। যাতে কেউ যেন তাকে বিপথগামী করতে না পারে।

পরিশেষে সরকারকে আনুরোধ করবো কোরআন, হাদিস এবং ধর্মীয় শিক্ষাকে শিক্ষার প্রতিটি স্তরে নিশ্চিত করা যায় কিনা সে বিষয়ে গভীর ভাবে চিন্তা ভাবনা করার জন্য। আমার সন্তান যদি শিক্ষা শেষে বিপথগামী হয়ে খুনি ও সন্ত্রাসীতে পরিনত হয় তবে সেই শিক্ষাকে বিশুদ্ধ করে ভবিষ্যত প্রজন্মকে দেশের এবং বিশ্বের জন্য আশা ও সম্পদের আঁধার হিসাবে গড়ে তুলতে দেশের সরকারকেইতো এগিয়ে আসতে হবে এই কামনা আজ আমার মতো সবার।

মেজর জেনারেল আ ল ম ফজলুর রহমান ।

প্রাক্তন মহাপরিচালক বিডিআর ।

About Islam Tajul

mm

এটাও পড়তে পারেন

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সমীপে জরুরী কিছু কথা!

কমাশিসা ডেস্ক: শুক্রবার ২৫সেপ্টেম্বার ২০২০. মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আপনি যখন কওমি শিক্ষা সনদের স্বীকৃতির ...