শুক্রাণু দেয়ার জন্য তিনি পঞ্চাশ পাউন্ড করে সার্ভিস চার্জ নেন। নারীরা তার কাছ থেকে শুক্রাণু সংগ্রহ করে লাইসেন্সড ক্লিনিকে সন্তান জন্ম দেয়ার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেন। যুক্তরাজ্যে কৃত্রিম গর্ভধারণের বিষয়টি কড়াকড়ি ভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হয়। নিয়ম না মেনে সন্তান ধারণে অনেক জটিলতা তৈরি হয়। তা সত্ত্বেও অনেকে সন্তান ধারণের জন্য সাইমন ওয়াটসনের মতো দাতাদের শরণাপন্ন হচ্ছেন।
মি. ওয়াটসন বলছেন, এ পর্যন্ত আমি অন্তত ৮০০ সন্তানের পিতা হয়েছি। এভাবে আমি যত বেশি সম্ভব সন্তানের পিতা হতে চাই, যাতে আমার রেকর্ড আর কেউ ভাঙ্গতে না পারে। প্রতি তিনমাস পরপর নিজের সুস্থতার বিষয়ে তাকে পরীক্ষা করাতে হয়। সেই রিপোর্ট তিনি ইন্টারনেট এবং সামাজিক মাধ্যমে তুলে দেন, যাতে তার ক্লায়েন্ট তথ্য সংগ্রহ করতে পারেন। তার বেশিরভাগ ক্লায়েন্ট ইন্টারনেটের মাধ্যমে আসে বলে তিনি জানান।