ইলিয়াস মশহুদ :: ২০১০ সালে কমাশিসা প্রথম সিরিজ প্রকাশের পর দীর্ঘ ৫ বছরের মাথায় পূর্ণাঙ্গ আকারে রূপরেখা তুলে ধরতে ২০১৫ সালে বের হয় ২য় সিরিজ।
আমরা কখনো থেমে যাইনি। কলাম-প্রবন্ধ, আলাপ-আলোচনা, মতবিনিময় চলছিলো সামন্তরালভাবে। চলছিলো আওয়াজ অনলাইন মিডিয়ায়।
তবে ২০১৫ সালের ২য় সিরিজ এবং অনলাইন মিডিয়ায় জোরালো প্রচারণা ও ধারাবাহিক প্রতিবেদন দেশ-বিদেশে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করে।
মাদারিসে কওমিয়া ও দ্বীনী শিক্ষার অতীত-বর্তমান নিয়ে যাদের ধারণা কম, ভবিষ্যৎ নিয়ে যাদের ফিকির নেই তারা নির্বোধের মত গেল গেল বলে চিৎকার শুরু করেন। তবে আশার কথা হলো তাদের সংখ্যা নগন্য। পাশাপাশি অভিজ্ঞ, বিচক্ষণ উলামা, ছাত্রসমাজ ও বন্ধুদের সাপোর্ট, ভালবাসায় কমাশিসা এগিয়ে যাচ্ছে তার লক্ষ্যপানে।
২য় সিরিজে ছিলো ২১ দফার সন্নিবেশন। অনেকে দফাগুলোর বিস্তারিত ব্যাখ্যা চাইলেন। পাঠক-শুভাকাঙ্খীদের গভীর আগ্রহে ও পরামর্শে কমাশিসাকে মনজিলে মকসুদে নিয়ে নিতে কওমি অঙ্গনের জোরালো একটি মিডিয়ার প্রয়োজন উপলব্ধি করে www.komashisha.com এর পথচলা। আর সেখানে ২১ দফার ধারাবাহিক বর্ণনা প্রকাশের সমাহার হলো আজকের এই কমাশিসা ৩য় সিরিজ (২১ দফার ব্যাখ্যা)।
আজ ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ঈসায়ি মঙ্গলবার সকাল ১১টায় সিলেটের টিলাগড়স্থ ইসলামিক রিসার্চ সেন্টারে কমাশিসার ২১ দফা (৩য় সিরিজ) এর আনুষ্ঠানিক পাঠ উন্মোচন করা হয়। কমাশিসা রূপকার খতিব তাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও সম্পাদক আবুল কালাম আজাদের সঞ্চালনায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, ইসলামিক রিসার্চ সেন্টারের পরিচালক মাওলানা মুফতি শামসু ইসলাম, বিশিষ্ট লেখক ও গবেষক সৈয়দ মবনু, লেখক-প্রাবন্ধিক মাওলানা আমীমুল ইহসান শামীম, মাওলানা শাহ আব্দুস সালাম ছালিক, মাওলানা জুলফিকার মাহমুদী, মাওলানা ইনাম বিন সিদ্দিক, কেম এম লুতফুর রহমান প্রমুখ।
পাঠ উন্মোচন অনুষ্ঠানে বক্তব্যরত কমাশিসার সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ