আজ দুপুর ১২টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবে জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন, জামিয়া ইসলামিয়া ইউনুছিয়া মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ আমাদের জানিয়েছে গতকালের হামলা-লুটতরাজের সঙ্গে মাদ্রাসা ছাত্ররা জড়িত নয়। তাদের মধ্যে একটি অপশক্তি প্রবেশ করেছিল। যারা বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাস করেন না এবং অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ বিরোধী শক্তি তারাই গতকাল হামলা-লুটতরাজ চালিয়েছে।
তিনি আরও বলেন, গতকাল জেলা প্রশাসনের নিরব ভূমিকায় আমরা বিব্রত হয়েছি। প্রশাসন ইচ্ছা করলে অন্তত একটি প্রতিষ্ঠানকে হলেও হামলা থেকে রক্ষা করতে পারতো। গতকালের তা-বে অন্তত ৭০ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলেও দাবি করেন তিনি।
এসময় তিনি সরকারের কাছে নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে নিহত মাদ্রাসা ছাত্রের মৃত্যুর ঘটনার প্রকৃত রহস্য উদঘাটন করে জড়িতদের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি দেয়ারও দাবি জানান।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. হেলাল উদ্দিন, সহ-সভাপতি তাজ মোহাম্মদ ইয়াছিন, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. শাহ আলমসহ আওয়ামী লীগের অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ এবং জেলায় কর্মরত বিভিন্ন প্রিন্ট, ইলেক্ট্রনিক ও অনলাইন মিডিয়ার কর্মীরা।