‘খাইরাকুম’ নামক পবিত্র কুরআনের হিফয পরীক্ষায় তিনি ৯৬ শতাংশ নম্বর পেয়ে তিনি ওই খেতাবে পেয়েছেন।
হাফিয আবদুল্লাহ আবদুল কুদ্দুস রজবের পিতা ছেলের সাফল্যে দারুণ খুশি। তিনি বলেন, জেদ্দার আল নাজলাতুল শারকিয়া শহরের আল রাজাহি মসজিদে কুরআন হিফয করার জন্য দুই বছর পূর্বে আবদুল্লাহকে ভর্তি করা হয়। নতুন অবস্থায় আরবি ভাষা তার জন্য কিছুটা কঠিন মনে হলেও সে ধীরে ধীরে তা শিখতে শুরু করে। কুরআন হিফযের পাশাপাশি আবদুল্লাহ আরবি ভাষা শেখার জন্য মালিক ফয়সাল বিদ্যালয়ে ভর্তি হয়।
আরবি ভাষা শেখার পাশাপাশি আবদুল্লাহ প্রতিদিন পবিত্র কুরআনের দুই পাতা করে হিফয (মুখস্থ) করা শুরু করে। আর এভাবেই সে অতি দ্রুত সময়ের মধ্যে সম্পূর্ণ কুরআন হিফয করতে সক্ষম হয়।
জেদ্দার গভর্নর মিশাল বিন মাজেদ বিন আবুদল আজিজ সৌদি আরবের ১ হাজার জন কুরআনের হাফিযকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান করবেন। ওই তালিকায় বাংলাদেশের ৯ বছরের হাফিয আবদুল্লাহ আবদুল কুদ্দুস রজবের নামও রয়েছে। হাফিয আবদুল্লাহ আবদুল কুদ্দুস রাজশাহীর বাসিন্দা। তার বাবার কর্মসূত্রে সে জেদ্দা থাকে।
জেদ্দায় ৯ বছর বয়সী বাংলাদেশি ক্ষুদে হাফিযের সাফল্য
৯ বছর বয়সী বাংলাদেশের ছেলে পবিত্র কুরআনে কারিমের হাফিয আবদুল্লাহ আবদুল কুদ্দুস রজব সৌদি আরবের জেদ্দার সর্বকনিষ্ঠ হাফিয খেতাবে ভূষিত হয়েছেন। জেদ্দায় অনুষ্ঠিত কুরআনে কারিমের হিফয প্রতিযোগিতার পর তিনি এই খেতাবে ভূষিত হন।
খবর আখবারটোয়েন্টিফোর.কম।