কমাশিসা নিউজ ডেস্ক: টিভি টকশো এখন টকে রূপান্তরীত হয়েগেছে। একদিকে হেফাজত অন্যদিকে ধর্ম বিদ্বেষী বাম আশ্রিত কিছু ফিতনাবাজ লোক। খুব সুক্ষ্ন ভাবে একজন আলেমকে ডেকে এনে বিপরীতে চারজন পাঁচজনকে বসিয়ে মিথ্যার কাসুন্দি গেয়ে পরিবেশ ঘোলা করার চেষ্টা করা হচ্ছে। গ্রীক দেবী থেমিসের মুর্তী এনে মুসলমানদের কপালে টুকে দিলেন হিন্দু বিচারপতি সিনহা। একজন বিটারপতি নিশ্চয় দেশের আদব আখলাক্ব আদর্শ সভ্যতার বিষয়ে নিশ্চয় সচেতন থাকার কথা। কিন্তু আমরা আশ্চর্য্য হলাম তিনি সকল ভদ্রতাকে জলাঞ্জলি দিয়ে সর্বোচ্চ বিচারালয়ের সামনে বিদেশী মুর্তী এনে স্থাপন করে আবার শাড়ি পরিয়ে দিলেন। তিনির একবার ভাবার কথা ছিলো যে, এদেশের ৯৫% মুসলমানদের আক্বীদা বিশ্বাসের বিরুদ্ধে এই কাজটা সঠিক হচেছ কিনা। আমরা অকপটে বলতে পারি তিনি বিচারালয়ের আসনে বসে ইনসাফ বা ন্যায় বিচার কায়েম করতে ব্যর্থ হয়েছেন। নিজের পক্ষথেকে পদত্যাগ করা উচিত বলে আমরা মনে করি।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আদেশে মুর্তী সরানোকে কেন্দ্র করে এখন টিভিতে টকশোর নামে চলছে ঘৃণার উত্তাপ। মুর্তীর ভালবাসায় মুর্তী নির্মাতা মাকে পায়ের নীচে ফেলে কাঁদছেন। এখন সুফিয়া কামালের কথিত বুড়ি মেয়ে বলছে মুর্তী না থাকলে মসজিদ থাকবে কেন? আমরা তার এই বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জ্ঞাপন করছি। সাথে সাথে তাকে বাংলাদেশের মাটিতে অবাঞ্চিত ঘোষণা করার জন্য ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের আহ্ববান জানাই। সেই বেআদব নারী নিঃশর্ত ক্ষমা চাইতে হবে। প্রকাশ্যে তার এই উস্কানি মূলক বক্তব্য প্রত্যাহার না করলে এদেশের ১৬কোটি মুসলমান রাস্তায় নামতে পিছপা হবেনা ইনশা আল্লাহ।