বছর তিনেক আগের কথা, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) মফিজ লেকের কাছে দুই ব্যক্তি অস্ত্র চালানে প্রশিক্ষণ নিচ্ছে এমন ছবি প্রকাশ হয় গণমাধ্যমে। অস্ত্রধারীদের সেই দুইজনের মধ্যে একজন এখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষক। নাম মতিয়ার রহমান। ওই সময় দুইজনকে অস্ত্র চালানোর প্রশিক্ষণ দেন শাখা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সজিবুল ইসলাম সজিব।
আর অস্ত্র প্রশিক্ষণ নেয়ার সময় মতিয়ার রহমান ছিলেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় পরিসংখ্যান বিভাগের সহকারী প্রফেসর। আরেকজন হলেনÑ তৎকালীন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের সাবেক শিক্ষক আজিজুল হক মামুন, তিনি বর্তমানে বিসিএস কর্মকর্তা হিসেবে চাকরিতে আছেন। মতিয়ার ও মামুন উভয়েই ঢাবির ছাত্র ও ছাত্রলীগের নেতা ছিলেন এবং তারা পরস্পর বন্ধুও। ওই ঘটনায় ছাত্রলীগ নেতা সজিবকে সাময়িক বহিষ্কার করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এ ছাড়া ঘটনার সঙ্গে পরোক্ষভাবে জড়িত থাকার অভিযোগে ইবির তৎকালীন প্রক্টর ড. মাহবুবকেও দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়। সেসময় তাদের এইসব ছবি দেশের গণমাধ্যমে প্রকাশিত হলে তা ব্যাপক সমালোচনার জন্ম দেয় এবং তা নিয়ে শিক্ষক মহলে সমালোচনাও হয়। কিন্তু সেই অস্ত্র প্রশিক্ষণ নেয়া মতিয়ার এখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন! এ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের নানা মহলে উঠেছে বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন।
মতিয়ার ২০১৬ সালের ১৭ জুলাই ঢাবির পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পেলেও বিষয়টি জানা যায় চলতি বছর। এ বিষয়ে মতিয়ার রহমানকে ফোন করা হলেও রিসিভি করেননি।
সমালোচিত ব্যক্তিকে ঢাবি পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দেয়ার বিষয়ে ওই বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর এম এ জলিল ইনকিলাবকে বলেন, এই বিষয়ে আমার জানা নেই। তবে অনেকেই এই বিষয়ে আমাকে ফোন করছে তাদের মাধ্যমে যতটুকু শুনেছি। এ বিষয়ে জানার জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকের সাথে যোগাযোগ করার জন্য ফোন দেয়া হলে তিনি রিসিভ করেননি।
আর অস্ত্র প্রশিক্ষণ নেয়ার সময় মতিয়ার রহমান ছিলেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় পরিসংখ্যান বিভাগের সহকারী প্রফেসর। আরেকজন হলেনÑ তৎকালীন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের সাবেক শিক্ষক আজিজুল হক মামুন, তিনি বর্তমানে বিসিএস কর্মকর্তা হিসেবে চাকরিতে আছেন। মতিয়ার ও মামুন উভয়েই ঢাবির ছাত্র ও ছাত্রলীগের নেতা ছিলেন এবং তারা পরস্পর বন্ধুও। ওই ঘটনায় ছাত্রলীগ নেতা সজিবকে সাময়িক বহিষ্কার করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এ ছাড়া ঘটনার সঙ্গে পরোক্ষভাবে জড়িত থাকার অভিযোগে ইবির তৎকালীন প্রক্টর ড. মাহবুবকেও দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়। সেসময় তাদের এইসব ছবি দেশের গণমাধ্যমে প্রকাশিত হলে তা ব্যাপক সমালোচনার জন্ম দেয় এবং তা নিয়ে শিক্ষক মহলে সমালোচনাও হয়। কিন্তু সেই অস্ত্র প্রশিক্ষণ নেয়া মতিয়ার এখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন! এ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের নানা মহলে উঠেছে বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন।
মতিয়ার ২০১৬ সালের ১৭ জুলাই ঢাবির পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পেলেও বিষয়টি জানা যায় চলতি বছর। এ বিষয়ে মতিয়ার রহমানকে ফোন করা হলেও রিসিভি করেননি।
সমালোচিত ব্যক্তিকে ঢাবি পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দেয়ার বিষয়ে ওই বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর এম এ জলিল ইনকিলাবকে বলেন, এই বিষয়ে আমার জানা নেই। তবে অনেকেই এই বিষয়ে আমাকে ফোন করছে তাদের মাধ্যমে যতটুকু শুনেছি। এ বিষয়ে জানার জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকের সাথে যোগাযোগ করার জন্য ফোন দেয়া হলে তিনি রিসিভ করেননি।