মন্দির ভাঙলো। মিডিয়াগুলো যেভাবে মানবাধিকার আর মানবতার ফাঁকা বুলি ছেড়ে নিউজ লিড করলো তাতে মনে হলো তারা ঠিকঠাক মানবাধিকারের পথেই হাটছে। কিন্তু যখন মসজিদ পোড়ালো তখন বাংলাদেশের প্রথম সাড়ির গণমাধ্যগুলো নিউজটা এড়িয়ে গেলো। তখন তাদের বিকৃত ও একরোখা মানসিকতার ছদ্মাবরণটা সবার সামনে চলে এলো। বাংলাদেশের খ্যাতনামা আইনজীবি তুহিন মালিক তিনি তার ফেসবুক পোস্টে যা লিখেছেন পাঠকদের জন্য তা এখানে হুবহু তুলে ধরা হলো-
হবিগঞ্জে ৩টি মসজিদে আগুন দেয়া হয়েছে।
পুড়ে গেছে ৫০টির অধিক পবিত্র কুরআন শরিফ।
আশ্চর্য! কোথাও এ খবরটি এতটুকুও জায়গা পায়নি!
সাংবাদিক পীর হাবিব ভাইয়ের পূর্বপশ্চিম বিডি নিউজে বলা হয়েছে-
‘হবিগঞ্জ জেলায় তিনটি মসজিদে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় সবকটি মসজিদে ৫০টির অধিক পবিত্র কোরআন শরিফ পুড়ে গেছে বলে জানা গেছে।’
‘রোববার সন্ধ্যায় সাড়ে ৫টার দিকে সদর উপজেলার ভাংঙ্গাপুল জামে মসজিদ, পশ্চিম ভাদৈ জামে মসজিদ ও ধুলিয়াখাল শাহজালাল জামে মসজিদে এ ঘটনা ঘটে।’
‘ধারণা করা হচ্ছে- নাসিরনগরের ঘটনাকে কেন্দ্র করেই এ ঘটনা হতে পারে।’