কমাশিসা ডেস্ক : ভারতে গরু জবাই নিষিদ্ধ, উত্তর প্রদেশে কসাইখানা বন্ধ করা নিয়ে যখন উত্তেজনা চলছে তখন দেশটির শীর্ষ ১০ গোশত রফতানিকারক সংস্থার মালিকই হিন্দু বলে খবর প্রকাশিত হয়েছে। ভারত থেকে গরুর গোশত রফতানি পৌঁছেছে ৪ দশমিক ৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে। যদিও অন্তত ২৪টি প্রদেশে গরু জবাই নিষিদ্ধ।
ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের বাণিজ্যমন্ত্রণালয়ের সংস্থা কৃষি ও প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্য রফতানি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের অনুমোদিত ৭৪ কসাইখানার মধ্যে ১০টির মালিক হিন্দু। এমনকি ভারতের সবচেয়ে বড় এবং আধুনিক কসাইখানার মালিকও হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ। ভারতে সবচেয়ে বড় কসাইখানা তেলেঙ্গানার মেডক জেলার রুদ্রম গ্রামে। কমপক্ষে ৪০০ একর জুড়ে প্রতিষ্ঠিত ওই কসাইখানার মালিক সতীশ সভারওয়াল। এটি গতবছর কমপক্ষে ৬৫০ কোটি টাকার ব্যবসা করেছে। ‘অ্যারাবিয়ান এক্সপোর্টস প্রাইভেট লিমিটেড’এর মালিক সুনীল কাপুর। এমকেআর ফ্রোজেন ফুড এক্সপোর্র্টস প্রাইভেট লিমিটেডের মালিক মদন অ্যাবট। অ্যাবট কোল্ড স্টোরেজ প্রাইভেট লিমিটেডের কসাইখানা রয়েছে পাঞ্জাবের মোহালি জেলায়। এর পরিচালক সানি অ্যাবট।
‘আল নূর এক্সপোর্টস’র মালিক সুনীল সুদ। সংস্থাটির অন্য অংশীদার হলেন অজয় সুদ। প্রতিষ্ঠানটির যাত্রা শুরু করে ১৯৯২ সালে এবং তারা ৩৫টি দেশে ‘গরুর গোশত’ রফতানি করে।
এওভি এক্সপোর্টস প্রাইভেট লিমিটেডের কসাইখানার অবস্থান উত্তর প্রদেশের উন্নাউতে। এদের গোশত প্রক্রিয়াকরণ প্ল্যান্ট রয়েছে। এর পরিচালক ওপি অরোরা। এওভি এগ্রো ফুডসের পরিচালক হলেন অভিষেক অরোরা। স্ট্যান্ডার্ড ফ্রোজেন ফুডস এক্সপোর্টস প্রাইভেট লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর কমল ভার্মা। পোন্নে প্রোডাক্টস এক্সপোর্টসএর পরিচালক এস স্বস্তি কুমার। অশ্বিনী এগ্রো এক্সপোর্টসের কসাইখানা রয়েছে তামিলনাড়ুর গান্ধীনগরে। কোম্পানিটির পরিচালক কে রাজেন্দ্রন। মহারাষ্ট্র ফুড প্রসেসিং অ্যান্ড কোল্ড স্টোরেজের হলেন সানি খাট্টার। তিনি বলেন, ‘আমি হিন্দু এবং গরুর গোশত ব্যবসা করি তাতে কী হয়েছে? এই ব্যবসা করে কেউ খারাপ হিন্দু হয়নি।’
ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের বাণিজ্যমন্ত্রণালয়ের সংস্থা কৃষি ও প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্য রফতানি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের অনুমোদিত ৭৪ কসাইখানার মধ্যে ১০টির মালিক হিন্দু। এমনকি ভারতের সবচেয়ে বড় এবং আধুনিক কসাইখানার মালিকও হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ। ভারতে সবচেয়ে বড় কসাইখানা তেলেঙ্গানার মেডক জেলার রুদ্রম গ্রামে। কমপক্ষে ৪০০ একর জুড়ে প্রতিষ্ঠিত ওই কসাইখানার মালিক সতীশ সভারওয়াল। এটি গতবছর কমপক্ষে ৬৫০ কোটি টাকার ব্যবসা করেছে। ‘অ্যারাবিয়ান এক্সপোর্টস প্রাইভেট লিমিটেড’এর মালিক সুনীল কাপুর। এমকেআর ফ্রোজেন ফুড এক্সপোর্র্টস প্রাইভেট লিমিটেডের মালিক মদন অ্যাবট। অ্যাবট কোল্ড স্টোরেজ প্রাইভেট লিমিটেডের কসাইখানা রয়েছে পাঞ্জাবের মোহালি জেলায়। এর পরিচালক সানি অ্যাবট।
‘আল নূর এক্সপোর্টস’র মালিক সুনীল সুদ। সংস্থাটির অন্য অংশীদার হলেন অজয় সুদ। প্রতিষ্ঠানটির যাত্রা শুরু করে ১৯৯২ সালে এবং তারা ৩৫টি দেশে ‘গরুর গোশত’ রফতানি করে।
এওভি এক্সপোর্টস প্রাইভেট লিমিটেডের কসাইখানার অবস্থান উত্তর প্রদেশের উন্নাউতে। এদের গোশত প্রক্রিয়াকরণ প্ল্যান্ট রয়েছে। এর পরিচালক ওপি অরোরা। এওভি এগ্রো ফুডসের পরিচালক হলেন অভিষেক অরোরা। স্ট্যান্ডার্ড ফ্রোজেন ফুডস এক্সপোর্টস প্রাইভেট লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর কমল ভার্মা। পোন্নে প্রোডাক্টস এক্সপোর্টসএর পরিচালক এস স্বস্তি কুমার। অশ্বিনী এগ্রো এক্সপোর্টসের কসাইখানা রয়েছে তামিলনাড়ুর গান্ধীনগরে। কোম্পানিটির পরিচালক কে রাজেন্দ্রন। মহারাষ্ট্র ফুড প্রসেসিং অ্যান্ড কোল্ড স্টোরেজের হলেন সানি খাট্টার। তিনি বলেন, ‘আমি হিন্দু এবং গরুর গোশত ব্যবসা করি তাতে কী হয়েছে? এই ব্যবসা করে কেউ খারাপ হিন্দু হয়নি।’