অনলাইন ডেস্ক : পশ্চিম তীর থেকে ইহুদিবাদী ইসরাইলের অবৈধ বসতি উচ্ছেদ করার বিষয়ে ফিলিস্তিনের প্রতি সমর্থন অব্যাহত রাখার ওয়াদা করেছে পাকিস্তান। ইসলামাবাদে ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের সঙ্গে আলাদা বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরীফ এবং প্রেসিডেন্ট মামনুন হোসেইন এ অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।
তিনদিনের সফরে ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস মঙ্গলবার পাকিস্তানে পৌঁছান। প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরীফের বাসভবনে পৌঁছালে তাকে উষ্ণ সংবর্ধনা দেয়া হয়। এ সময় নওয়াজ শরীফ প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসকে স্বাগত জানান এবং দুই দেশের জাতীয় সঙ্গীত বাজানো হয়। মাহমুদ আব্বাসকে গার্ড অব অনারও দেয়া হয়েছে। এটা হচ্ছে তার তৃতীয়বারের মতো পাকিস্তান সফর। এর আগে তিনি ২০০৫ ও ২০১৩ সালে ইসলামাবাদ সফর করেন।
পরে যৌথ সংবাদ সম্মলেনে নওয়াজ শরীফ বলেন, ফিলিস্তিন-ইসরাইল দ্বন্দ্ব নিরসন না হওয়া পর্যন্ত মধ্যপ্রাচ্যের চলমান সংকটের অবসান হবে না এবং শান্তিও প্রতিষ্ঠিত হবে না। আন্তর্জাতিক সব ফোরামে ফিলিস্তিনের প্রতি সমর্থন দেয়ার কথা পুনর্ব্যক্ত করে নওয়াজ বলেন, মধ্যপ্রাচ্যে টেকসই শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রচেষ্টার প্রতি সমর্থন দেবে ইসলামাবাদ।
তিনি বলেন, ফিলিস্তিনি ইস্যুটি জাতিসংঘে দীর্ঘদিনের ঝুলে থাকা একটি ইস্যু এবং এর বাস্তব সমাধান দরকার। নওয়াজ শরীফ তার ভাষায় বলেন, ১৯৬৭ সালের সীমানা অনুসারে বায়তুল মুকাদ্দাসকে রাজধানী করে স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠন করলেই কেবল টেকসই সমাধানের নিশ্চয়তা পাওয়া যাবে। এ সময় দু নেতাই জতিসংঘে পাস হওয়া ২৩৩৪ নম্বর প্রস্তাবটি বাস্তবায়নের জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান। এ প্রস্তাবে ফিলিস্তিনি ভুখণ্ডে ইহুদি বসতি স্থাপন বন্ধের কথা বলা হয়েছে।
পরে নওয়াজ শরীফ ও মাহমুদ আব্বাস নতুন ভবনে ফিলিস্তিনি দূতাবাসের উদ্বোধন করেন। দূতাবাস ভবন নির্মাণের জন্য পাকিস্তান সরকার জমি ও ১০ লাখ ডলার দান করেছে। ফিলিস্তিনের প্রতি অব্যাহত সমর্থন দেয়ার জন্য প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস পাকিস্তানকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান। সূত্র : এএফপি ও পার্সটুডের।
তিনদিনের সফরে ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস মঙ্গলবার পাকিস্তানে পৌঁছান। প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরীফের বাসভবনে পৌঁছালে তাকে উষ্ণ সংবর্ধনা দেয়া হয়। এ সময় নওয়াজ শরীফ প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসকে স্বাগত জানান এবং দুই দেশের জাতীয় সঙ্গীত বাজানো হয়। মাহমুদ আব্বাসকে গার্ড অব অনারও দেয়া হয়েছে। এটা হচ্ছে তার তৃতীয়বারের মতো পাকিস্তান সফর। এর আগে তিনি ২০০৫ ও ২০১৩ সালে ইসলামাবাদ সফর করেন।
পরে যৌথ সংবাদ সম্মলেনে নওয়াজ শরীফ বলেন, ফিলিস্তিন-ইসরাইল দ্বন্দ্ব নিরসন না হওয়া পর্যন্ত মধ্যপ্রাচ্যের চলমান সংকটের অবসান হবে না এবং শান্তিও প্রতিষ্ঠিত হবে না। আন্তর্জাতিক সব ফোরামে ফিলিস্তিনের প্রতি সমর্থন দেয়ার কথা পুনর্ব্যক্ত করে নওয়াজ বলেন, মধ্যপ্রাচ্যে টেকসই শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রচেষ্টার প্রতি সমর্থন দেবে ইসলামাবাদ।
তিনি বলেন, ফিলিস্তিনি ইস্যুটি জাতিসংঘে দীর্ঘদিনের ঝুলে থাকা একটি ইস্যু এবং এর বাস্তব সমাধান দরকার। নওয়াজ শরীফ তার ভাষায় বলেন, ১৯৬৭ সালের সীমানা অনুসারে বায়তুল মুকাদ্দাসকে রাজধানী করে স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠন করলেই কেবল টেকসই সমাধানের নিশ্চয়তা পাওয়া যাবে। এ সময় দু নেতাই জতিসংঘে পাস হওয়া ২৩৩৪ নম্বর প্রস্তাবটি বাস্তবায়নের জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান। এ প্রস্তাবে ফিলিস্তিনি ভুখণ্ডে ইহুদি বসতি স্থাপন বন্ধের কথা বলা হয়েছে।
পরে নওয়াজ শরীফ ও মাহমুদ আব্বাস নতুন ভবনে ফিলিস্তিনি দূতাবাসের উদ্বোধন করেন। দূতাবাস ভবন নির্মাণের জন্য পাকিস্তান সরকার জমি ও ১০ লাখ ডলার দান করেছে। ফিলিস্তিনের প্রতি অব্যাহত সমর্থন দেয়ার জন্য প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস পাকিস্তানকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান। সূত্র : এএফপি ও পার্সটুডের।
:
ইআম