সাক্ষাৎকার
মুহাম্মদ বদরুজ্জামান। গীতিকার। সুরকার। কলরবের বর্তমান যুগ্ম নির্বাহী পরিচালক। পাশাপাশি সফল একজন টিভি ও রেডিও উপস্থাপক। জাতীয় সাংস্কৃতিক সংগঠন কলরবে তার অংশগ্রহণ প্রায় একযুগেরও বেশি আগে। গান করছেন দাপটের সঙ্গে। এগিয়ে যাওয়া কলরবের অন্যতম এক স্বপ্নদ্রষ্টা। গেলো বছর কবি মহিম মাহফুজের কথায় তার সুর সঙ্গিতে তারই কণ্ঠে গাওয়া ‘চলার পথে’ রিলিজ হয়েছে। যেটা ইসলামি সংগীতাঙ্গনে ইউটিউবে শ্রোতাপ্রিয়তার শীর্ষাবস্থানে আছে। আজ ২৬শে মার্চ। মহান স্বাধীনতা দিবস। ১৬ কোটি বাঙালীকে গানে গানে স্বাধীনতার স্বাদে আন্দোলিত করতে ২৬-এর প্রথম প্রহরেই মুক্তি পেয়েছে সাইফ সিরাজের কথা ও তারই সুর সংগীতে কলরব শিল্পীদের গাওয়া বিগ বাজেটের দেশাত্মবোধক ইসলামি সংগীতের ভিডিও ‘প্রিয় বাংলাদেশ আমার’। সেটাকে সামনে রেখেই ‘প্রিয় বাংলাদেশ’ সংগীত, কলরব এবং তার ব্যক্তিগত ক্যারিয়ার জানতে তার সাথে কথা বলেন আমাদের ‘কমাশিসা’র সাহিত্য সম্পাদক মুহাম্মদ নাজমুল ইসলাম।
:: আসসালামু আলাইকুম!
: ওয়ালাইকুম আস সালাম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়া বাররাকাতুহ।
:: কেমন আছেন?
: গতপরশু কক্সবাজার ছিলাম। একটা প্রোগ্রাম ছিলো। পাশাপাশি ‘প্রিয় বাংলাদেশ’র’ কিছু অংশের শুটিংও ছিলো। কক্সজার থেকে গতকাল সকালে ফিরলাম। একটা প্রোগ্রাম ছিলো বাট যাওয়া হয়নি। ভিডিও’র ব্যস্ততায় আছি। আলহামদুলিল্লাহ্বেশ ভালো।
:: কলরব বাংলাদেশের মুসলমানের “প্রাণের ইসলামী সাংস্কৃতিক সংগঠন।” তো আপনি কলরবের একজন বিশেষ দায়িত্বশীল হিশেবে এ কথাটাকে কীভাবে মূল্যায়ন করবেন?
: দেখুন বাংলাদেশ’র ৯০% লোক মুসলামান। স্বাভাবিক এখানে সংস্কৃতির উৎসটা ইসলাম হওয়াই উচিৎ ছিলো। কিন্তু দুঃখজনক আজ ইসলামকে কীভাবে সমাজ, রাষ্ট্র সবদিক থেকে কেটে ফেলা যায় কিছুসংখ্যক মানুষ সে চেষ্টা করে যাচ্ছে। সুতরাং এ অবস্থায় যেই সত্যিকারার্থে কাজ করবে অবশ্যই সেখানে ৯০ভাগ মুসলমানের সাপোর্ট থাকবে। আর আলহামদুলিল্লাহ, আমাদের সংগীত গুরু মাওলানা আজাদ রাহ. সে লক্ষ্যেই কলরব প্রতিষ্ঠা করেছেন। আর কলরব সূচনালগ্ন থেকেই সে লক্ষ্যেই কাজ করে যাচ্ছে। যদিও আমরা আপাতত সংগীত নিয়েই কাজ করছি তবে এর বাহিরেও অলরেডি কিছু কাজ হচ্ছে। সে ক্ষেত্রে মুসলমানরা আমাদের ভালোবাসবেন এটা স্বাভাবিক একটি প্রক্রিয়া। পাশাপাশি মানুষের যে মনের বিরাট এক চাহিদা তা বোধহয় কলরব কিছুটা হলেও পূরণ করতে পারছে বলেই মানুষ কলরবকে ভালোবাসছে। তাই আমি সে হিশেবে কলরবের একজন কর্মী ও দায়িত্বশীল হিশেবে গর্বিত। আলহামদুলিল্লাহ! এখানে বিশেষত একটা কথা ম্যানশন করতে চাই। সেটা হলো, আসলে মানুষ যে আজ কলরবকে নিঃস্বার্থ ভালোবাসছে সেটা নিয়ে অবশ্যই আমরা গর্বিত এবং প্রাউট ফিল করি।
:: ইদানীং কলরবের কিছু শিল্পীদের ক্ষেত্রবিশেষ ভিন্ন মেরুতে দেখছি। বলা যেতে পারে ‘মুখোমুখি’। (যেমন চরমোনাই মাহফিল ২০১৭-এ কলরবের দু’টো স্টল।) কেউ কেউ আবার সংগঠনের সাথে সম্পর্কহীন কলরবের ব্যানারে স্টেইজ প্রোগ্রাম করতে দেখা যাচ্ছে। সাধারণ শ্রোতারা আজ দ্বিধান্বিত। যদি এ ব্যাপারে শ্রোতাদের উদ্দেশ্যে কিছু বলতেন?
:: আসলে বিষয়টি খুবই দুঃখজনক। আপনি হয়তো জানেন কলরবের প্রতিষ্ঠাকাল থেকেই কলরবের কিছু অভিভাবক রয়েছেন। সে হিশেবে আপনার প্রশ্নের বিষয়টা আপনিসহ সবাই অবগত। আর সেটা নিয়ে মুরাব্বিরা তদন্ত করছেন। ইনশাআল্লাহ! দোয়া করুন, অতি শীগ্রই মুরব্বীদের ফয়সালা আসবে। তবে একটা কথা এখানে শ্রোতাদের অবগতির জন্য বলতে চাই। আপনি উল্লেখ করেছেন কিছু কিছু মানুষ! আসলে বিষয়টা এমন না। যা হচ্ছে আর যা করছেন সবই একজনের মাধ্যমেই হচ্ছে। সচেতন শ্রোতারা ঠিকই তাকে চিনতে পারছেন। আর এ ক্ষেত্রে কিছু নরমাল শিল্পী; যারা ততোটা গ্রহণযোগ্য না তারাই তার মাধ্যমে ব্যবহার হচ্ছে। যাক, সর্বোপরি আমি একটা কথা বলতে চাই, আসলে আমি আপনি যে-ই আল্লাহর জন্য, তারই সন্তুষ্টিচিত্তে ভালো একটা কাজ করবে এর প্রতিদান সে অবশ্যই পাবে। আর খারাপ করলে তো সেটারও পাবে।
:: যতদূর শুনলাম কলরবের ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ করে দিয়েছে ইউটিউব কর্তৃপক্ষ, কিন্তু কেন? কিছু ভুল তো অবশ্যই আছে?
: জি অবশ্যই। আসলে আমরা এ ব্যাপারে ইউটিউব এর সাথে কথা বলছি। তাদের এ ব্যাপারে বক্তব্য হলো- সমস্যা হচ্ছে, আমাদের কিছু ভিডিও ক্যালেম ছিলো। ক্যালেমগুলো এভাবে যে, আমাদের কিছু গান বাহিরের ফুটেজ দিয়ে ব্যবহার করা হয়েছিলো পাশাপাশি আরেকটা সমস্যা হলো আমাদের এন.টিভি-এর কিছু ভিডিও ছিলো যেগুলা এন.টিভিও আপলোড করেছে এবং আমরাও আপলোড করেছি। সেক্ষেত্রে এন.টিভি এবং ফুটেজের সত্ত্বাধিকারীরা আমাদের ওপর অভিযোগ করেছে যেটা তাদের নিয়মবহির্ভূত। আরেকটা তত্ত্ব, যেটা ইউটিউব কর্তৃপক্ষ আমাদের দিয়েছে, আমাদেরই কিছু ইন্টারনেট এক্সপার্ট বন্ধু সেটাকে নষ্ট করার জন্য বিভিন্ন পন্থা অবলম্বন করছেন। যাক, দোয়া করুন আমরা ফেরানো চেষ্টা করে যাচ্ছি ইনশাআল্লাহ আপনাদের দোয়া সঙ্গে থাকলে তা অতিশীঘ্রই ফিরিয়ে আনবো।
:: আমরা যতটুকু জেনেছি, হলিটিউন ব্যক্তিবিশেষ মালিকানাধীন। যদি এমনটাই সত্য হয় তাহলে সম্মিলিত সংগঠনের গান এটায় রিলিজ হওয়ার কারন? যেহেতু এখানে সংগঠনের একটা পরিচিতির ব্যাপার আছে, তাই বিকল্প হিশেবে আরেকটা কলরব চ্যানেলই তো চালু করা যেতো?
: জি, হলিটউন ব্যক্তি মালিকানাধীন। এখানে একটি কথা বলতে চাই। আপনারা হয়তো জানেন, আজাদ ভাইয়ের শুরুতেই যে গানগুলো যেখান থেকে প্রকাশ পেয়েছিলো-প্রত্যয় প্রডাক্টস। সেটাও কিন্তু একজনের মালিকানাধীন ছিলো। পরবর্তীতে আজাদ ভাইয়ের ব্যক্তিগত মালিকানাধীন একটা প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছিলো। ‘কলরব অডিও হাউজ’। সেটাকেও আজাদ ভাই প্রত্যয় প্রডাক্টস এর কাছে বিক্রি করে দেন। পাশাপাশি আমরা বাংলাদেশে এবং বহির্বিশ্বে যদি তাকাই তাহলে দেখবো, যেমন: মাহেরজানসহ আরো অন্যান্য শিল্পী-যারা প্রফেশনালি কাজ করছেন এবং যেখানে প্রফেশনালি কাজ হচ্ছে, সেখানে শিল্পীকে ওঠানোর পেছনে কিছু মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান কাজ করে যাচ্ছে। এতে করে শিল্পী ভালো কাজে নিজেকে মনোনিবেশ করে। এবং চেষ্টা করে ভালো কাজ করার জন্য। এ ক্ষেত্রে যেভাবে প্রতিষ্ঠানও চায় ভালোকিছু তৈরি করে ভাল বিজনেস করতে সেভাবে শিল্পীও চায় ভালো কাজ করে নিজেকে পপুলার করতে। তো হলিটিউনও সে কাজ করে যাচ্ছে। তবে এক্ষেত্রে ভিন্ন হলো, হলিটউন থেকে প্রচারিত ভিডিওর অর্থ কলরব এবং হলিটিউন উভয়েই পাচ্ছে। আরেকটা কথা লক্ষণীয় যে, কলরবের মালিকানাধীন কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠান করার কোন পরিকল্পনা নেই। কারণ, একটা আর্থিক প্রতিষ্ঠন যখন হয়ে যায়, তখন তাতে একজনকে আর্থিক বিভাগের একটা দায়িত্ব দেয়ার ব্যাপার চলে আসে। শিল্পীদের মন থাকে সেদিকে। কী হচ্ছে, কেমন হচ্ছে…..যেটা একজন শিল্পী এগুনোর পথে অনেক বাধার সম্মুখীন হতে হয়।
:: পুরা ভারচুয়াল এখন ‘প্রিয় বাংলাদেশ’ র রঙ্গে রঙ্গিন বলাই যেতে পারে। শ্রোতারা ‘প্রিয় বাংলাদেশ’ রিলিজের অপেক্ষায় মুখিয়ে ছিল। তো ‘প্রিয় বাংলাদেশ’ কতটুকু প্রিয় হওয়ার প্রত্যাশা রাখেন?
: হাহাহাহা, আসলে বিষয়টি খুব ভালোলাগার। আমরা পূর্বেও ‘সাল্লিআলা মুহাম্মাদিন’ ভিডিও করেছিলাম। তো রিলিজ হওয়ার আগে এরকম শ্রোতাদের সাড়া ছিলো। তা অবশ্যই অনেক আনন্দের এবং আমাদের জন্য অনেক প্রেরণার। তবে প্রিয় বাংলাদেশ ভিডিওটি আরো বিগ বাজেটের। আশাকরি শ্রোতাদের আরো বেশি ভালো লাগবে। এই আর কি! বাকি (হাহাহাহা) আপনাদের মন্তব্য…
:: গানটির শুটিং,কাহিনী, গানের কোয়ালিটি, ইত্যাদি নিয়ে যদি আমাদের কিছু শুনাতেন?
: আসলে গানের শুটিং হয়েছে কক্সবাজার, গাজীপুর এবং ঢাকার পূবাইলের মনোরম কিছু লোকেশনে। কাহিনী লিখেছেন সালাহুদ্দীন জাহাঙ্গীর ভাইসহ আরো কয়েকজন। কোয়ালিটি বেশ উন্নত। আর অগ্রিম যেটা বলার, সেটা হলো, আমরা চেষ্টা করছি ভিডিওতে দেশপ্রেমকে ফুটিয়ে তুলার। আর যেহেতু রিলিজ হয়েই গেছে আপনারা এখন দেখলে ভালো বলতে পারবেন। ব্যাস, এতোটুকুই। হাহাহাহা।
:: আপনি কোনটা বলবেন ”শ্রোতার ‘কলরব’ নাকি কলরবের শ্রোতা?
হাহাহা। অবশ্যই এ ক্ষেত্রে আমি দুটোই বলবো ‘শ্রোতার ‘কলরব’ এবং কলরবেরই শ্রোতা?
:: কলরবের নেক্সট আয়োজন?
: হ্যা অবশ্যই নেক্সট অনেক প্রোগ্রাম আছে। যেহেতু কলরব ১২ বছর পূর্ণ হয়েছে। সে হিশেবে এক যুগ পূর্তি উপলক্ষ্যে ইন্টারন্যাশনাল সম্মেলন হবে ইনশাআল্লাহ। আর সংগীত তো একের পর এক বের হচ্ছে, ইনশাল্লাহ আরও হবেই। কারণ, যেহেতু এখানে মেধাবীদের মিছিল। প্রচুর মেধাবী শিল্পী রয়েছে। যেমন ধরুন ‘সাঈদ আহমাদ’ অনেক অভিজ্ঞ ও মেধাবী শিল্পী। আমি বলবো, তার মতো দ্বিতীয় আরেকজন শিল্পী বাংলাদেশে মেলানো খুবই দুষ্কর।
:: কলরবের ইন্টারন্যাশনাল কোন প্রোগ্রাম করা ইচ্ছে আছে কি?
: সেটা তো বললামই, ইনশাআল্লাহ হবে।
:: কোন সে তাড়না যেটা আপনাকে ইসলামি সাংস্কৃতিক অঙ্গনে গান গাইতে প্রেরণা জুগায়?
: মূলত তাড়না এটাই যেটা আগেই বললাম, আসলে এক্ষেত্রে আমি গাইতে না; বরং কাজ করতে পছন্দ করি। আর যেহেতু এখানে প্রফেশনালিটির অভাব আর এ তাড়নাই কাজ কাজ করে যাচ্ছি
:: আপনার নিজের কণ্ঠে গাওয়া আপনার প্রিয় সংগীত?
: আমার নিজ কণ্ঠে গাওয়া আমার প্রিয় সংগীত হলো ‘চলার পথে।’ যেটা আমার জীবনের সঙ্গেই মিশে আছে। যেহেতু এ পথে চলছি যদি কখনো পথ ভুলে যাই(?) দোয়াকরি, আল্লাহ যেনো দীনি কাজে অটল রাখেন।
:: আপনাকে যদি বলা হয় ইন্টারন্যাশনাললি তিনজন ইসলামি সংগীত শিল্পী বাছাই করুন। কোন তিনজনকে করবেন?
: জুনায়েদ জামশেদ রাহ. যদিও তিনি আজ আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন। আল্লাহ বেহেশত নসিব করুন। এছাড়াও মিশারি রশিদ আল মিসাফি, আহমেদ বুখাতির তারপর আরেকজন প্রিয় শিল্পী আছেন; মুহাম্মদ মুকিত। আরো তো অনেকেই আছেনই….
:: আপনাকে যদি বলা হয় দেশীয় তিনজন সেরা সংগীত শিল্পী বাছাই করুন। কোন তিনজনকে করবেন?
: আসলে এটা আমার জন্য বলা কষ্টকর। যেহেতু এ অঙ্গনে অনেক ভালো শিল্পীই কাজ করছেন। তবে যারাই মন থেকে ইসলামী সঙ্গিতকে হৃদয়ে ধারণ করে কাজ করে যাচ্ছেন সবাই প্রিয়। তবে এ ক্ষেত্রে বিশেষত আইনুদ্দীন আল আজাদ ভাইকেই আমি শুরুতে রাখবো…
:: আপনার প্রিয় গীতিকার?
: আসলে প্রিয় গীতিকারও অনেকগুলো প্রিয় মানুষ। যেমন শ্রদ্ধেয় সাইফ সিরাজ ভাই। জাফর আহমাদ রাবি ভাই; সাঈদ উসমান ভাই; মহিম মাহফুজ ভাই এবং আরেকজন শিল্পী যিনি ভালো ভালো লিখেন এবং ভালো গানও আমাদের সবার প্রিয় ইমতিয়াজ মাসরুর ভাই।
:: প্রিয় শিল্পী?
: বললামই তো। হাহাহা..। যারাই মন থেকে ইসলামী সংগীতকে হৃদয়ে ধারণ থেকে ধারণ করে গান, সবাই-ই প্রিয়।
:: প্রিয় রেকর্ডিং স্টুডিও?
: রেকর্ডিং স্টুডিও(?) হাহাহা। আসলে কিভাবে বলবো(?) আমাদের হলিটিউন স্টুডিও…যেহেতু এখানে নিজের মতো করে কাজ করতে পারছি তাই হলটিউনই প্রিয়।
:: প্রিয় খাবার
: ডাল-ভাতই। হাহাহা…যেহেতু বাঙালি। আরো কিছু ফেভারিট খাবার আছে তবে……হাহাহা..
থাক, ইনশাআল্লাহ অন্যদিন বলবো।
:: প্রিয় বই?
:প্রিয় বই (?) আসলে একটা বই। যেটা পড়ার পর আমার হৃদয়ে অনেক নাড়া দিয়েছে। সেটা না বললেই নয়। আবু তাহির মিসবাহ দা. বা.-এর বাইতুল্লাহর মুসাফির।
:: প্রিয় উক্তি?
: অনেকগুলো। তার মধ্যে একটি…
প্রতিভা বিকশিত করো, সুন্দর আগামী গড়ো।
:: প্রিয় রঙ?
: ধবধবে সাদা।
:: প্রিয় পোশাক?
: জুব্বা এবং পাগড়ি।
:: প্রিয় বন্ধু?
: আল্লাহ।
:: সর্বশেষ শ্রোতাদের উদ্দ্যেশ্যে যদি কিছু বলতে চান?
: সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন। কলরবকে এগিয়ে নিয়ে যেতে আপনাদের সার্বিক পরামর্শ, সাপোর্ট ও ভালোবাসা নিয়ে কলরবের পাশেই থাকবেন। এটাই প্রত্যাশা…
:: আমাদের সময় দেয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
: আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ।