গত ২৬ অক্টোবর দুপুর ১টায় সিলেট প্রেসক্লাবে ব্লগার অনন্ত বিজয় দাশ হত্যার আসামী আব্দুল মান্নান ইয়াহইয়ার পক্ষে আমি তার পিতা সংবাদ সম্মেলন করি। আমি সেখানে লিখিত বক্তব্যে উল্লেখ করি যে, আব্দুল মান্নান ইয়াহইয়া শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজিতে অনার্স ফাইনাল পরীক্ষায় ফাস্টক্লাস পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছে। কিন্তু ভুলবশতঃ অনলাইন নিউজপোর্টাল সহ স্থানীয় ও জাতীয় সব দৈনিকে প্রকাশিত হয় যে, আব্দুল মান্নান ইয়াহইয়া অনার্স ফাস্টক্লাসে অধ্যয়নরত।
উল্লেখ্য যে, আব্দুল মান্নান ইয়াহইয়া গত ১৮ এপ্রিল ২০১৫ ঈসায়ি তারিখে ইংরেজিতে অনার্স ফাইনাল পরীক্ষা সম্পন্ন করে। ভার্সিটি থেকে প্রকাশিত রিজাল্টে সে ফাস্টক্লাস পেয়েছে। বর্তমানে সে বিসিএসে প্রস্তুতিরত ছিল।
দ্বিতীয়ত, নিউজপোর্টাল ও দৈনিকগুলোতে প্রকাশিত হয়েছে যে, আমার দুই ছেলে স্বীকারোক্তি দিয়েছে। এটা অসত্য। বরং পুলিশের ভীতির মুখে আমার প্রথম ছেলে স্বীকারোক্তি দিয়েছিল। যে বিষয়ে আমি গতকালের সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত উল্লেখ করেছি।
আমি সব নিউজপোর্টাল, স্থানীয় ও জাতীয় দৈনিকে আমার সংশোধনীটি প্রকাশের বিনীত আহ্বান জানাচ্ছি এবং সাথে সাথে সাংবাদিক মহলের সহযোগিতা কামনা করছি। বিজ্ঞপ্তি
বিনীত
মুক্তিযোদ্ধা হাফিজ মইন উদ্দিন
আব্দুল মান্নান ইয়াহইয়া ও আব্দুল মোহাইমিন নোমানের পিতা
সহ-সভাপতি, কানাইঘাট উপজেলা ওলামালীগ
মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক, ৯নং রাজাগঞ্জ ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ